পোস্টগুলি

রবি ডাকুয়া লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

প্লাস্টিকের ব্যাগ পরিবেশ দূষন সহ হাজার বছরের অভিশাপে পৌছে দিচ্ছে দেশকে- রবি ডাকুয়া ।।

ছবি
  ## A hellojanata.com Presentation .  রবি ডাকুয়ার কথামালা ।।  প্লাস্টিকের ব্যাগ পরিবেশ দূষন সহ হাজার বছরের অভিশাপে পৌছে দিচ্ছে দেশকে।।  রবি ডাকুয়া ।।  প্লাস্টিকের ব্যবহারের ক্ষতি চরমে পৌছে দিচ্ছে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মকে।দেশের সমস্থ শহরকে করে দিচ্ছে জলাবদ্ধ আর কৃষি জমিকে করছে বন্ধা। যা চলবে শতাব্দী থেকে শতাব্দী কাল অবধি।প্রধানত চারটি উপায়ে এর প্রধান ও বেশী ব্যবহার হচ্ছে এখনকার চলমান সময়ে, বাজারে পন্য ক্রয়-বিক্রয়ে, বিভিন্ন প্যানা ও বিলবোর্ডে আশংকা জনক হারে ব্যবহার, পানিয় বোতল জাত করার মাধ্যমে এবং আসবাবপত্র ও বিভিন্ন নিত্য পন্য সামগ্রী হিসেবে। তা ছাড়াও বর্তমানে আর একটা ক্ষতিকর দিক হচ্ছে মাঠে ময়দানে যেখানে সেখানে প্লাস্টিকের বিভিন্ন খাবারের প্যকেট সহ চিপসের প্যকেট যত্র তত্র ফেলে রাখায় তা গরু-ছাগল সহ বিভিন্ন গবাদি পশু সুস্বাদু ঘ্রান পেয়ে খেয়ে ফেলছে যা বেশ কিছু ক্ষেত্রে মৃত্যুর কারন হচ্ছে। এটি তাই পশু পালনেও হুমকি হয়ে দেখা দিয়েছে। www.  hellojanata.com তার মধ্যে খাবার পানির বোতল সবচেয়ে মারাত্বক ক্ষতির কারন হচ্ছে প্লাস্টিকের সংস্পর্শে পানি দূষিত সহ এতে খাবারের সাথে প্লাস্টিকের কনা শরীরে প্রবে

'ঈশ্বর মহান পুত্রের জন্মদিন ' -- ম.ম.রবি ডাকুয়া

ছবি
## A hellojanata.com Presentation .  ‘ঈশ্বর মহান পুত্রের জন্মদিন ‘ — ম.ম.রবি ডাকুয়া ।।   লক্ষ-কোটি, অযুত-নিযুত সবকটি মানুষের পাপ নিখুত, কিংবা পাপের খেতাব সব কাঁধে নিয়ে, তোমাদের পাপ পরিত্রানে ধুয়ে, সে বেদন পাপের বেতন ব্যথার যন্ত্রনা ছুঁয়ে। ভ্রোমাণ্ডের অধিশ্বর পুত্রকে পাঠালেন ঈশ্বর, সমস্ত সুখ মায়া ত্যাগি, হতে তোমাদের পাপের ভাগি। www.  hellojanata.com তোমরা তো পারনা তার একটুকু ব্যাথা নিতে অনুসূচে, তোমাদের সব ব্যথা যে সয়ে নিয়েছে বিধে সহানুভুতির ক্রুশে। কি ব্যথা নিল এভাবে বিধে, তোমাদের ব্যথার সহানুভুতি সয়ে হৃদে। তারে ভুলে মিছে মায়ায় ঘুরে পিছে, নেই কোন অনুশোচনা আজ তোমাদের, লোভে সংসার-সম্পদ, সরাব-মদের। আজ নেই কি কোন ঋণ? এই ঈশ্বর পুত্রের জন্মদিন, হয়ে এসেছে শুভ বড় দিন। www.  hellojanata.com এই সেই যীশু খ্রীষ্ট, পেয়েছো গুনে বলে, তারে মাতা মেরির কোলে। সবার পাপের বোঝা নিতে যে সৃষ্ট। কি দিয়ে মেটাবে বল ভাবনাতিত সেই ঋণ? হৃদয়ে  রেখে তোমাদের কাছে আজ সে হয়েছে অচিন। এসেছিল যে পরিত্রান দাতা, তোমাদের মাঝে পাঠালেন ভাগ্য বিধাতা। এলো বুঝি তাই শুভ বড়দিন, ঈশ্বর মহান পুত্রের জন্মদিন, তোমাদের ভাবনায় আপন সুখ সব যা

কবি-রবি ডাকুয়ার বিজয় দিবসের কবিতা ‘বিজয়ের জন্যে’।।

ছবি
  ## A hellojanata.com Presentation. কবি-রবি ডাকুয়ার বিজয় দিবসের কবিতা ‘বিজয়ের জন্যে’।। একটা বিজয়ের জন্যে নয় মাসের কষ্ট গর্ভে ধারন করতে হয়, তার পর বিজয় গর্বের হয়। ত্রিশ লক্ষ শহীদ হতে হয়, দুই লক্ষ ইজ্জত হারাতে হয়। www.  hellojanata.com স্বামী, ভাই ,পিতৃ আর পুত্র হারাতে হয়, এত সব কষ্ট ধারন করে বাংলা মা হয়েছে, তখন সে পোয়াতি, ভুমিষ্ট শিশুর স্বাধীনতা র পাশে ছিলনা ধাত্রী। বিজয় হলোই না হয় শোলই ডিসেম্বর, দেশের ভেতর এখনো এ তোর অর্জিত পরাজিত বারবার। জীবনের অনিবার্য সুখের অর্জন নিয়ে আজ অনেকে সুখি, বাংলা মা কেন আজো চির দুঃখী। আজো বুকের বসন ছিড়ে সম্ভ্রোম হানি হয়, সবুজের লাল সূর্য্, গোলযোগ নয় ফের আগুন লাগা ভোর, কাটেনা টকটকে অস্তের ঘোর। শুধুই উল্লাস মানে বিজয় নয়, যাদের সুখের বিনাসে তোমাদের অনন্দের বিন্যাস, তোমাদের ভালোর লাগি যাদের সর্বনাশ, তাদের জন্যে তোমাদের বুকে কি কোন গর্বের বাস? অনেক হারাতে হয় একটি বিজয়ের জন্যে। ম.ম.রবি ডাকুয়া।। কবি,লেখক, সাংবাদিক।। বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি ।। ## লেখাটি আমাদের ব্লগ ও সামাজিক মাধ্যম সমুহে প্রকাশিত ।। হ্যালো জনতা ডট কম ।। hellojanata,com

সারা দেশে ফেসবুক গ্রুপে আর সাহিত্য পরিষদের নামে এ্যওয়ার্ড।।

ছবি
  সারা দেশে ফেসবুক গ্রুপে আর সাহিত্য পরিষদের নামে এ্যওয়ার্ড।। ফেসবুক গ্রুপে ও সাহিত্য পরিষদের নামে এ্যওয়ার্ডের বন্যায় ভাসছে দেশ– বাংলা সাহিত্যে অশনি সংকেত।। ম.ম.রবি ডাকুয়াঃ ফেসবুকে ঢুকলেই দেখবেন জাতীয় আর আন্তর্জাতিক সাহিত্য গ্রুপের ছড়া ছড়ি। মেয়ে আইডি হলেই যেন কবি নামের সম্বোধনের বন্যা। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে কিছু লম্পট গোছের লোক তাদের নিজ নিজ স্বার্থকে চরিতার্থ করছে। লম্পটতা থেকে শুরু করে সাহিত্য এ্যওয়ার্ড দেয়ার নামে হাতিয়ে নিচ্ছে বছর বছর বিপূল অংকের টাকা।কখনো ভার্চুয়াল কখনো হার্ড করে তৈরী এসব এ্যওয়ার্ডের ছড়াছড়িতে দেশের বড় যে কোন প্রতিষ্ঠানের সব ধরনের স্মারক বা এ্যাওয়ার্ড মান হারানো সহ বিভিন্ন মর্যাদা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। এ যেন রীতিমত এক ছেলে খেলায় পরিনত হয়েছে। এসব স্বার্থান্বেষি মহলের কারনে বাংলাদেশের সাহিত্য ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। অনেকের সাহিত্য সম্পর্কে ন্যুনতম কোন ধারনা নেই এমনকি বিভিন্ন স্বনামধন্য কবিদের কবিতা হুবহু কপি করে এসব নোংরা খেলায় মেতেছে। এদের একটি শক্তিশালি সিন্ডিকেট চক্র মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে।এদের অনেক দেশ বিদেশেও সহযোগী রয়েছে।সাহিত্যের সম্পর্কে কোন ধারনা নেই এমন এক বা এ

রাশমেলা সুন্দরবনে বন্যপ্রাণী রক্ষা ও পরিবেশের ক্ষতিকর দাবি করছেন পরিবেশবাদিরা, সিধান্ত প্রয়োজন - ম ম রবি ডাকুয়া ।।

ছবি
  রাশমেলা সুন্দরবনে বন্যপ্রাণী রক্ষা ও পরিবেশের ক্ষতিকর দাবি করছেন পরিবেশবাদিরা, সিধান্ত প্রয়োজন ।। ম ম রবি ডাকুয়া ।।  বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেঁষে সুন্দরবনের বুক চিরে গড়ে ওঠা চারিদিকের চর আলোরকোল সহ অসংখ্য চরে সাজানো নয়ণাভিরাম প্রকৃতিকে আরো যেন মোহিত করেছে। এ চর গুলোতে ভ্রমনের নামে মানুষের দ্বারা সুন্দরবনের প্রাকৃতিক সৈন্দর্য্ নানা ভাবে বিনষ্ট হয়। তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে এই রাশ পূর্ণিমা বা রাশ উৎসব উপলক্ষে মেলা। বিভিন্ন জাত আর ধর্মের মানুষ এ রাশ পূর্ণিমা উপলক্ষে সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকায় ও এর আশেপাশে প্রবেশ করে বনের ব্যাপক ক্ষতি সাধন সহ বন্য প্রাণী হত্যাযজ্ঞ চালায়। এক জরিপে দেখা গেছে রাশ উৎসবকে কেন্দ্র করে কয়েকশ হরিণ নিধন করা হয়। যা বছরের অন্য পুরো সময়য়ের প্রায় অর্ধেক।এসব প্রবেশাধিকার ঠেকাতে হিমসিম খেতে হয় বনবিভাগ সহ স্থানীয় কোষ্টগার্ড সহ নৌবাহিনীকে। তাই বাড়তি এ চাপ সামাল দিতে এবং অহেতুক বনে অনূপ্রবেশ ঠেকাতে সুন্দরবন এলাকায় রাশ পূর্ণিমা উপলক্ষে রাশ উৎসব ও মেলার বিকল্প চিন্তার দরকার । জানাগেছে সুন্দরবনের কূল ধরে বঙ্গোসাগরের পাড়ে দুবলার চর ও চর আলোরকোলে এবারও রাস পূর্ণিমার পূজা ও পূণ্যস্নান অনুষ্

আগাম শৈত্যপ্রবাহ। নিম্ন আয়ের মানুষের চরম ভোগান্তি।।ম ম রবি ডাকুয়া ।।

ছবি
  আগাম শৈত্যপ্রবাহ। নিম্ন আয়ের মানুষের চরম ভোগান্তি।। ম ম রবি ডাকুয়া ।।   আগাম শৈত্যপ্রবাহে নিম্ন আয়ের মানুষের ভোগান্তি চরমে।। এ বছর আগাম শৈত্যপ্রবাহে দেশের নিম্ন আয়ের মানুষের উৎকন্ঠা আর ভোগান্তি যেন চরমে।বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের শীত যেন শুরুতেই তীব্র।দক্ষিণাঞ্চলেও বুঝে ওঠার আগেই যেন অনুভুত হচ্ছে শীত। দেশে লাগামহীন দ্রব্যমূল্য জীবনযাত্রার মান নিম্নমুখী এসব মানুষের আসন্ন শীত যেন মরার উপর খাড়ার ঘা।মানুষ যেখানে জীবিকার চাহিদা মেটাতে হমিসিম খাচ্ছে সেখানে শীতের বাড়তি পোষাক আর বাড়তি কাঁথা কম্বল যেন এক প্রকার বিলাসিতা হয়ে দাড়িয়েছে।শীত কষ্ট সাধারণত দরিদ্র শ্রেণি পেশার মানুষের জীবন ও জীবিকার সাথে ওতোপ্রতোভাবে জড়িত। কৃষক,শ্রমিক, জেলে-এঁদের সাধারণত মাটি ও জলের কাছে যেতে হয়। কারো আবার রাত জাগতে হয়। জীবনঘনিষ্ট এসব জীবিকার সন্ধান কোনভাবেই শীতকে উপেক্ষা করতে পারে না। তাই তাদের বিশেষ করে দরিদ্র শ্রেণি পেশার মানুষের এমন শীতে বেশী ভোগান্তিতে পড়তে হয়। তাপমাত্রার পারদ প্রতিদিন নিম্নমুখী হচ্ছে আর কষ্ট যেন আঁকড়ে ধরছে দরিদ্র খেটে খাওয়া মানুষকে। অনেক কাজ করতে করতে বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে শীতের পোশাক ছাড়াই তাদে

‘সো-ইন’ থেকে হেলোইন- মানুষের বিশ্বাস আর মানুষের ভক্তি - রবি ডাকুয়া ।।

ছবি
  ‘সো-ইন’ থেকে হেলোইন- মানুষের বিশ্বাস আর মানুষের ভক্তি ।। রবি ডাকুয়া ।।  ক’দিন আগেই চলে গেল হেলোইন উৎসব । উৎসব বললেও ধর্মের গাঁথুনি আছে তাতে । আছে যুগ যুগ ধরে মানুষের বিশ্বাস আর মানুষের ভক্তি ।কোথা থেকে আর কোথায় চলেছিল এই হেলোইন এর প্রথা ? আর ক্রমেই সেটি পরিনত হল উৎসবে। এখনো কি হেলোইনের রাতে গির্জায় বেজে উঠে না ঢং ঢং ধ্বনি ? চমকে কি উঠে না মানুষ । হা বেজে উঠে সেই ধ্বনি আর চমকে উঠে বুকে ক্রুশ এর ছবি আঁকেন নিজের অজান্তে! বিদেশী ওয়েব অবলম্বনে রবি ডাকুয়া লিখেছেন হ্যালো জনতা’র পাঠকদের উদ্দেশ্যে । পশ্চিম ইউরোপের দেশ ওয়েলস, গ্রেট ব্রিটেনের একটি অংশ আর এই আয়ারল্যান্ডের প্রাচীনতম আর্য জাতিকে অবিহিত করা হতো ‘সেল্ট’ বলে । সেই ‘সেল্ট’থেকেই ‘সেল্টিক'( জাতি বিশেষ ) নামের উৎপত্তি । আনুমানিক দুই হাজার বৎসর পূর্বে সেল্টদের বসবাস ছিল এখনকার আয়ারল্যান্ড, গ্রেট ব্রিটেন এবং ফ্রান্সের উত্তরাংশে। তাঁদের নববর্ষ পালনের রীতি ছিল নভেম্বরের পহেলা তারিখ । এ সময়টিতে গ্রীষ্মের অবসান হয়ে কেবল শীত এসেছে। তাই একদিকে নতুন ফসল ঘরে তোলা এবং অন্যদিকে শীতের শুরু— এই ছিল নববর্ষের তাৎপর্য। হিমশীতল শীতকে অনেক ভাবেই কি

জঙ্গলে রোজা , জঙ্গলে সেহেরী — নৌকায় ভাসে রমজানের এই মাস -রবি ডাকুয়া ।।

ছবি
  জঙ্গলে রোজা , জঙ্গলে সেহেরী — নৌকায় ভাসে রমজানের এই মাস । রবি ডাকুয়া ।।  সুন্দরবনের বনজীবিদের নৌকায় ভেসে ভেসে মানবেতর ভাবেই কাটে রোজা। যেখানে রাত সেখানে কাত, কিংবা যেখানে বাঘের ভয় সেখানে রাত পোহায়। পুরোনো এই প্রবাদগুলো বাস্তব হয়ে দেখা দিয়েছে সুন্দরবনের বনজীবি ও সাগরের সৎস্যজীবিদের কর্মময় জীবন ধারায়। তাই সকল ধর্মের লোক এই বনে ও সাগর এলাকায় জীবিকার সন্ধানে আসলে রোজা ঈদ, কিংবা পূজা এসবেরর কোন তোয়াক্কা নেই। জীবিকার জন্য সকল ধর্মীয় মূল্যবোধ আর উৎসব পার্বণ এখানেই যেন ফিকে হয়ে যায়। এখানে প্রতি গোনে অর্থাৎ ১৫ দিনের একটি পাশ পারমিটের অনুকূলে সকল বনজীবি ও মৎস্যজীবিরা বনে বা সাগরে প্রবেশ করে। উক্ত পাশ পারমিটের অনুকূলে তাদের খরচ-খরচা উঠাতে গেলে তাদের কোন পার্বন বা উৎসবের কথা খেয়াল থাকেনা। কোন কোন মৎস্যা ও বনজীবিরা বনে বা সাগরে থাকা অবস্থায় আবার তাদের লোক নিয়ে পাশ পারমিট করে আবার বনে বা সাগরে ফিরে যায়। চলতি রমজানে বয়জেষ্ঠো প্রবীণ রোজাদার মৎস্য ও বনজীবিদের বনেই কোন মনে চলছে সেহরী ও নামমাত্র ইফতার। কি ভাবে সুবেহ সাদিক হয়, কিভাবেই বা সেহেরীর সময় এসে পরে আর কখনই বা হয় ইফতারির ওয়াক্ত । জীবিকার অন্বেষা