পোস্টগুলি

মার্চ, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৭ – সুখের সন্ধানে!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। সুখের সন্ধানে!!

ছবি
    ##  A hellojanata.com  Presentation প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৭ – সুখের সন্ধানে!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। সুখের সন্ধানে!! গুপী, বাঘাকে ভূতের রাজা তিনটি বর দিয়েছিল। ভূতের রাজা আমাদের তিনটি বর দিতে চাইলেও মুশকিল। কোনটা পেলে সবচেয়ে ভাল থাকা যাবে, আমরা তা জানি না। জানার জন্য আমরা চারপাশের লোকদের কার অবস্থা ভালো তার খোঁজটা নিয়ে সুখের পরিমাণটা জানতে চেষ্টা করব। কিন্তু মুশকিল হল, সুখ কীসে হয়, কী পেলে ভাল থাকা যায়, প্রশ্নটা ভয়ানক গোলমেলে। ভেবে দেখুন তো, ভূতের রাজা এসে যদি এক্ষুনি তিনটে বর দিতে চায়, কী চাইবেন? মাথা চুলকে যদি চেয়েও ফেলেন, তার পর মনে হবে না তো, ইস্‌, এটার বদলে ওটা চাইলে ঢের ভাল !  এক রসিক ভদ্রলোক বলেছিলেন, নিজের ভায়রার চেয়ে যার রোজগার একশোটা টাকা বেশি, সে-ই সুখী! ইয়ার্কির অংশটুকু বাদ দিলে একটা কাজের কথা পড়ে থাকে— আমরা সুখী কি না, সেটা বোঝার একমাত্র পথ তুলনা। হয় চারপাশের লোকদের সঙ্গে তুলনা, নতুবা নিজের অতীতের সঙ্গে তুলনা। এ যে সুখের দাড়িপাল্লা। উল্টো দিকে অন্য কাউকে না রাখলে সুখের পরিমাণটা বোঝার উপায় নেই। এদিকে কবি গুরু বলছেন- তুমি সুখও যদি নাহি পাও যাও সুখেরও সন্ধানে যাও! অর্থাৎ

প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৬ – চোখের আড়াল… # আকরাম উদ্দিন আহমেদ।

ছবি
   ##  A hellojanata.com  Presentation প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৬ – চোখের আড়াল… # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। চোখের আড়াল… গুনী জনেরা বলেন- “কারো চোখের আড়াল হলেই যদি তার মনেরও আড়াল হয়ে যাও, তাহলে তুমি তার মন স্পর্শ করতে পারোনি… মন স্পর্শ করতে পারলে মানুষ কখনো মনের আড়াল হয় না !! অনেকে ব‍্যস্ততার কথা বলেন-ব‍্যস্ততা নয় অবহেলাই প্রিয়জনকে দূরে সরিয়ে দেয়। অবহেলার সম্পর্ক বেশী দিন টিকিয়ে রাখা যায়না। তোমার দু’দিন অনুপস্থিতিতে যে মানুষটা অন্য কাউকে ঠিকই খুঁজে নিতে পারে, তার কাছে আর যাই হোক তোমার মূল্য নেই… অনেকেই সাধারন ভাবে বলেন- চোখের আড়াল তো মনের আড়াল— এটি আবার কোন কোন ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়? চোখ দিয়ে তো আমরা দেখি, আর মন দিয়ে আমরা অনুভব করি। অর্থাৎ চোখ দিয়ে হয় দৃষ্টি, আর মন দিয়ে হয় অন্তর্দৃষ্টি। সময়ের সাথে সাথে বা বয়োবৃদ্ধির সাথে সাথে কর্ণ থেকে চলে যায় শ্রবণ শক্তি, ত্বক থেকে হারিয়ে যায় স্পর্শের অনুভূতি, তেমনি নয়ন থেকেও ক্ষীণ হয়ে আসে দৃষ্টি শক্তি। কিন্তু মানুষের মনের বয়স হয়না। মন তো থাকে চির যুবা। মনে গেঁথে থাকে সেই পঞ্চেন্দ্রিয়ের অনুভূতি। তাই তো মনে রাখার থেকে ভুলে যাওয়া হয়ে ওঠে শক্ত

দূরবীন চোখে - দুই - মুসা কামাল ।

ছবি
  ## A hellojanata.com Presentation দূরবীন চোখে - দুই  - মুসা কামাল । দূরবীন চোখে -দুই  মুসা কামাল ।।  আজকে আবার ' প্রাভদা'য় ঢুকেছিলাম । বিকালে হাঁটতে হাঁটতে ভাবলাম , আচ্ছা রাশিয়ান সেনারা হাসপাতালে , থিয়েটারে বোমা বাজি করে কেন ? যুদ্ধের সময় সব জায়েজ - নাকি ? কার্ল মার্ক্স ,লেনিন আর বলশেভিক দের রাশিয়ার কি অবস্থা ? ভাবছি আর হাঁটছি । রাশিয়ানরা এ বিষয়ে কি বলে ? আহা যদি জানা যেত ? কিন্তু আমি যে ২/৩ দিন ধরে 'প্রাভদা' তে ঢুকতেই পারছি না ! চিন্তিত মনে অনেক করেই ভাবলাম- কিভাবে যেন ঢুকেছিলাম ? সহজে কিন্তু পুবের সংবাদ মাধ্যমে ঢুকতে পারা যাচ্ছে না । নিষেধাজ্ঞা শক্ত । তবুও ঢুকে পরতে পেরেছিলাম বলেই মনে হল আমার । হাটি আর ভাবি । ভাল করে সেদিনের সেই ওখানে ঢোকার পর্ব টা ঝালিয়ে নেই ! হা আজ আবার ঢুকবো ! কি ভাবে শুনবেন ? বলি তা হলে । হা বলছি সেই গপ্পো । আমার একটা টুইটার একাউন্ট আছে @ BinMostanjir । আর সেই একাউন্টে অনেক দেশের ফলোয়ার আছে । বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন গোত্রের আর বিভিন্ন এলাকার ! প্রায় সাড়ে তিন হাজার এর বেশি সেই সংখ্যা টা । দিন দশেক আগে দেখলাম আমাকে এক ইউক্রেনীয় ফলো করছ

'' দূরবীন চোখে - এক '' মুসা কামাল ।

ছবি
    ## A hellojanata.com Presentation  দূরবীন চোখে - এক - মুসা কামাল । '' দূরবীন চোখে '' -এক মুসা কামাল । একটু চিন্তিত ! একটু নাকি অনেকটাই ! হাতে বেশ সময় । ভাবতে বসে গেলাম । এদিক ওদিক নেটে ঘুরছি । সব খানেই পুতিন সাহেব দাগী আসামী ! সংবাদ মাধ্যমের উপর ভরসা উঠে গেছে বেশ আগেই । ক'দিন আগে এই নিষেধাজ্ঞার মধ্যেই কায়দা করে রুশ সংবাদ পত্র ' প্রাভদা ' তে ঢুকে গিয়েছিলাম । রুশ ভাষাকে ইংরেজি করে পরেছি কয়েক দিন -- এখন আর ঢুকতে পারছি না । বেশ অনেক চিন্তা জমতে থাকলো ক্রমশই । ইউক্রেন- রাশিয়া যুদ্ধের সম্পর্কে জানতেই হবে আরো । বিষয়টা কি ? আমার ছোট ভাইয়ের এক বন্ধু রাশিয়ায় পড়াশুনা করেছে । সে জানতে পারে । যেই ভাবা সেই কাজ । নক দিলাম । - আচ্ছা বলতো চলমান যুদ্ধের কারন সম্পর্কে । সে হাসে । বলে -- ভাইজান বেশ বড় সড় করে বলতে হবে । এতো শুনবেন নাকি অল্পে শুনবেন ? কি দরকার অনেক শুনবার ?-- ভাবলাম ! বললাম শটে বল ! ও বলল ----- আপনার তো আমাদের দেশে আশ্রয় নেওয়া ' রোহিঙ্গা ' দের সম্পর্কে ধারনা আছে ? বললাম - হা তা মোটামুটি তো আছে । ছোট ভাই বলল - তা হলে তো হোলই । ইউক্রেনীয় রা আসলে রোহি

‘প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৫’ – সড়ক বাতি !! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ।

ছবি
  ##  A hellojanata.com  Presentation ‘প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৫’ – সড়ক বাতি !! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৫ – সড়ক বাতি !! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। সড়ক বাতি !! কে বাবা ল্যাম্পপোস্ট? পথ আগলিয়ে দাঁড়িয়ে আছো! আজ আর কোন মাতাল এভাবে বলবে না। ঊনিশ শতকের শেষের কথা। ঢাকা পূর্ববঙ্গের প্রধান শহর হলেও কলকাতার সাথে দৃশ্যমান ফারাক অনেক। সেই ১৮৫৭ সাল থেকেই কলকাতার রাস্তায় দেখা যায় গ্যাস বাতির ব্যবহার। আর এদিকে রাত নামলে পূর্ববঙ্গের বিস্তৃত জনপদে নেমে আসে অন্ধকার। ঢাকা আর পাঁড়া গা’গুলোকে তখন আলাদা করে আর চেনার উপায় থাকে না। শহরের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় কেরোসিন বাতির ব্যবস্থা থাকলেও সামান্য জোর হাওয়া কিংবা বৃষ্টিতে সে বাতির আয়ু ফুরিয়ে নেমে আসে ঘোর অমানিশা। বিত্তবানদের ঘরে তবু ঝাড়বাতির চল আছে। বাদবাকি সবই চলে হারিকেন, কুপি বাতি আর মোমের আলোয়। টমাস আলভা এডিসনের বিজলি বাতি আবিস্কারের দশ বছর পূর্বে ঢাকা শহরের নাগরিক সুবিধা প্রদানের উদ্দেশ্যে রাস্তায় সড়ক বাতি ব্যবহারের কার্যক্রম শুরু হয় ১৮৬৯ সালে। মিউনিসিপ্যালিটির সভাপতি ও ম্যাজিস্ট্রেট জর্জ গ্রাহামের নির্দেশ অনুযায়ী, সিভিল সার্জন ড.

যুদ্ধের মাঠে প্রোপাগান্ডা- পাঠক সংবাদ মাধ্যমের উপরে ক্রমশই বিশ্বাস হারাচ্ছে! হ্যালো জনতা ডট কম ।

ছবি
  ##  A hellojanata.com  Presentation যুদ্ধের মাঠে প্রোপাগান্ডা- পাঠক সংবাদ মাধ্যমের উপরে ক্রমশই বিশ্বাস হারাচ্ছে! এখন যেমন হচ্ছে ! ধারনা করা যাচ্ছে যে যুদ্ধের মাঠে প্রোপাগান্ডা সেই সাথে সাথেই পক্ষ অবলম্বনের সন্দেহে সংবাদ মাধ্যমের উপরে পাঠক ক্রমশই বিশ্বাস হারাচ্ছেন । পাঠক কুল ধারনা করছেন যে যুদ্ধে কোন এক পক্ষকে নির্লজ্জ ভাবেই সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে কিছু সংবাদ মাধ্যম ! যেমনটি হয়েছিল ২য় মহাযুদ্ধের সময় এবং পরাজয়ের পরে জার্মানি বাসী জেনেছিল হিটলারের অনেক কিছুই ছিল ভ্রান্ত প্রচারনা । দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময় রুডলফ হিটলারের থার্ড রাইখের যুদ্ধ ,ব্লিতসক্রিগ বা হিটলারের মতাদর্শ এবং এ সম্পর্কিত সকল কিছু জানাতে জন্ম নিয়েছিল হিটলারের প্রচার মন্ত্রনালয় । এই মন্ত্রনালয়ের দায়িত্বে ছিলেন জোসেফ গোয়েবলস । বলা যেতে পারে জোসেফ গোয়েবলস ১৯৩৩-৪৫ সাল পর্যন্ত নাৎসি জার্মানির প্রচার মন্ত্রণালয়ের সর্বেসর্বা ছিলেন। বিদ্বেষপূর্ণ বক্তৃতা এবং ইহুদি বিরোধী তৎপরতার জন্য তিনি কুখ্যাত হয়ে আছেন । জার্মানিতে ইহুদিদের বিরুদ্ধে যে ধারাবাহিক আক্রমণ সূচিত হয়েছিল তাতে তার হাত ছিল এবং এর ফলেই সেখানে ব্যাপক ইহুদি হত্যাযজ্ঞ সংঘটি

‘প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৪ – নাগর দোলার দোলা!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ।

ছবি
 ##  A hellojanata.com  Presentation ‘প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৪ – নাগর দোলার দোলা!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৪ – নাগর দোলার দোলা!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। নাগর দোলার দোলা!! নাগরদোলা, নামটি শুনলেই মনের মধ্যে কেমন যেন একটা দোলা লাগে। হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করে সেই ছোটবেলায়। মনে পড়ে যায় গ্রাম বাংলার মেলা, পার্বণ আর নানা স্মৃতি। বাংলাদেশের বিভিন্ন মেলা ও উৎসব বা অনুষ্ঠানে এই নাগরদোলা শিশুদের একটি বাড়তি বিনোদন এনে দেয়। মেলায় নাগর দোলা না থাকলে তা ঐ মেলার পূর্ণতা পায়না। একসময়ে বাংলাদেশের তৎকালীন মহকুমা এবং জেলা সদর গুলোতে প্রতিবছর শীত কালে সরকারি উদ্দোগে “কৃষি স্বাস্থ্য শিক্ষা ও শিল্প প্রদর্শনীর আয়োজন করা হতো। এই প্রদর্শনীর প্রতিটিতে শিশুদের বিনোদনের জন্য নাগর দোলার ব‍্যবস্থা থাকত। বাচ্চারা যখন কোন মেলায় যায় সে যদি কোন নাগর দোলায় না উঠে তাহলে তার বিনোদনের একটি অপূর্ণতা থেকেই যায়। সে কারনে বাচ্চারা বাবা মায়ের কাছে আবদার করে বসে নাগরদোলায় উঠার জন্য । যদিও বাচ্চারা এটিতে উঠতে ভয় পায় । কারন যখন এটি উপর থেকে নিচে নামে তখন মনে হয় নিচে পড়ে গেলো । তখন সবাই একটু ভয় পায় । যদিও বিষয়টি খুব র

বসন্তে অপরুপা ফুলবাড়ির শিমুল গাছ - মহসিন আলী মঞ্জু ।

ছবি
 ##  A hellojanata. com Presentation.  বসন্তে অপরুপা ফুলবাড়ির শিমুল গাছ । কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার সীমান্তে ঘেঁষা দৃষ্টিনন্দন বিশাল আকৃতির শিমুল গাছটি এখনও কালের স্বাক্ষী হয়ে টিকে আছে। এই বসন্তে শিমুল গাছটিতে ফুল ফুটে অপরুপ সাজে সেজেছে । ফুলের গন্ধে ভিড় করছে নানা ধরনের পাখ-পাখালী। মৌমাছির গুঞ্জরণ আর বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কলরবে মুখরিত শিমুল তলা। বিশাল আকৃতির গাছের ফুটন্ত শিমুল ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রতিদিনই বাড়ছে দর্শনার্থীর সংখ‍্যা। প্রায় ৮ শতাশং জমির উপর দাড়িয়ে থাকা আনুমানিক ১৫০ ফুট লম্বা শিমুল গাছটির গোড়ার পরিধি ৫৮ হাত। বিশাল গাছের গোড়ায় দাঁড়ালে মনে হবে পাহাড়ের পাদদেশে দাঁড়িয়ে আছি। দূর থেকে তাকলেই মনে হবে অপরুপ কারুকার্য করা মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌদ্ধ দাঁড়িয়ে আছে । স্মৃতিসৌদ্ধ আকৃতির গাছটি নিয়ে প্রচলিত আছে নানান লোককাহিনি। এত বছরে গাছটির যৌবনে এখনও ভাটা পড়েনি। রাশি রাশি ফুটন্ত ফুলের অপরুপ সৌন্দর্য মোহিত করছে চারিদিক। চিরযৌবনা গাছটির সঠিক বয়স অনুমান করতে পারে না কেউ । তরুন,যুবক,বৃদ্ধ সকলেই জন্ম থেকে গাছটিকে একই রুপে দেখে আছছেন। কুটিচন্দ্রখানা গ্রামের ৭০ বছরের বৃদ্ধ খোকাচন্দ্র