পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

প্রকৃতি- কৃষ্ণচূড়ার প্রেয়সী রাধাচূড়া - দেব দাস ।

ছবি
   ##  A hellojanata.com  Presentation   প্রকৃতি- কৃষ্ণচূড়ার প্রেয়সী রাধাচূড়া । প্রকৃতি- কৃষ্ণচূড়ার প্রেয়সী রাধাচূড়া-দেব দাস ।  মনে কর আমি নেই , বসন্ত এসে গেছে – কৃষ্ণচূড়ার বন্যায় চৈতালি ভেসে গেছে — কৃষ্ণচূড়ার বন্যায় চৈতালি ভেসে যায় ঠিকই তবে এর মাঝেই প্রকৃতিতে আসে নতুন প্রেমের সময় । কৃষ্ণচূড়া তাঁর প্রেয়সী রাধাচুড়ার জন্য সাজে নতুন সাজ । কৃষ্ণচূড়া সকলেই চেনেন । হয়তবা রাধাচুড়ার নামে ভ্রূ কুচকে ফেললেন কি? ভাবছেন- কোনটি সেই ফুল ? রাধাচূড়া ! ছোট আকৃতির (১৪-১৫ ফুট) গাছে অবিকল কৃষ্ণচূড়ার মতো পাতা ও লাল-হলুদ রঙের মিশ্রণের যে ফুলগুলো দেখা যায় সেটাই রাধাচূড়া। বলতে পারেন কৃষ্ণচূড়ার প্রেয়সী সে! আদি নিবাস ওয়েস্ট ইন্ডিজ থেকে কে কবে এদেশে এই প্রেয়সী কে এনেছিলেন তা জানা নেই । এ গাছটি বাগান, রাস্তার ধারসহ বিভিন্ন জায়গায় শোভাবর্ধনের জন্য লাগানো হয়ে থাকে। জানা যায় আমাদের উপমহাদেশে রাধাচূড়ার আগমন আজ থেকে প্রায় ৪০০ বছর আগে। মহাভারতে কিন্তু রাধা-কৃষ্ণের প্রসঙ্গ প্রায় দুই হাজার বছরের পুরনো। শ্রীমতী রাধা শ্রীকৃষ্ণকে ভালোবেসেছিলেন; তা মানবিক বা ঐশ্বরিক যে অর্থেই হোক না কেন। এই ভালোবাসায় রাধার আকাঙ্ক্ষার তীব্রতা

প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৪১ – কালের সাক্ষী পাত কুয়া!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ।

ছবি
     ##  A hellojanata.com  Presentation  প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৪১ – কালের সাক্ষী পাত কুয়া!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ।  কালের সাক্ষী পাত কুয়া!! কুয়া থেকে বালতিতে পানি তোলা’র প্রসঙ্গ এলে চোখের সামনে ভেসে ওঠে হাজার বছরের আবহমান বাঙালির পানীয় জলের উৎস পাতকুয়ার ছবি। বাঁশের কোঠায় ঝুলানো লম্বা রশির মাথায় বাঁধা বালতিতে রশি টেনে পানি তোলা কারো কারো মূর্ত রূপ। মাটির উপরি স্তর থেকে স্বচ্ছ পানির স্তর পর্যন্ত গভীরে খোঁড়া গোলাকার কুপ,-এই কুপ থেকেই কুয়া নামটি এসেছে। ‘পাতকুয়া’র সমার্থক শব্দ ইদারা। সাধারণত পানীয় জলের অগভীর কূপ-ই পাতকুয়া। এই অগভীরে খোড়া গোলাকার গর্তের ভেতরে বালি-পাথর ও সিমেন্টের তৈরি কিংবা পোড়া মাটির তৈরি গোলাকার পাট, কখনো বাঁশের তৈরি খাঁচা বেষ্টনি হিসেবে ব্যবহার হত। তাই পাতকুয়া কোথাও কোথাও পাটকুয়া। মজার ব্যাপার হলো খুব কম সংখ্যক মানুষের মুখে কুয়া শব্দটি শোনা যেত। এই কুয়া, কুয়া নয়, উত্তর বঙ্গে ‘চুয়া’ হয়েই উচ্চারিত হত সর্ব সাধারণের মুখে মুখে। প্রজা হিতৈষী সম্র্রাট অশোকের সময়ে প্রজাদের পানীয় জলের সুবিধার্থে পাতকুয়া খননের ইতিহাস জানা যায়। এই পাতকুয়ার ভিতরে পোড়ামাটি কিংবা পাথর বালুর তৈরি পাটের

আজ ১৭ এপ্রিল- মুজিব নগর দিবস । এই দিনে বাংলাদেশ প্রবাসী সরকার গঠিত হয়েছিল ।

ছবি
    ##  A hellojanata.com  Presentation   আজ ১৭ এপ্রিল- মুজিব নগর দিবস । এই দিনে বাংলাদেশ প্রবাসী সরকার গঠিত হয়েছিল । # অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম , পেছনে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক কর্নেল এম এ জি ওসমানী । আজ ১৭ এপ্রিল। আজ ঐতিহাসিক মুজিব নগর দিবস । ১৯৭১ সালের এই দিনে মেহেরপুরের আম্র কাননে বাংলাদেশ প্রবাসী সরকার গঠিত হয়েছিল । একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের ঊষালগ্নে এই দিনটিতে তৎকালীন কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর মহকুমার (বর্তমানে জেলা) বৈদ্যনাথতলার (বর্তমান মুজিবনগর) নিভৃত এক আমবাগানে আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ নিয়েছিল স্বাধীন বাংলার অস্থায়ী বিপ্লবী সরকার। এ আমবাগানকে পরে ‘মুজিবনগর’ নামকরণ করে বাংলাদেশের অস্থায়ী রাজধানী ঘোষণা করা হয়। প্রথমে চুয়াডাঙ্গায় অনুষ্ঠানটি করার চিন্তা ভাবনা হয়েছিল কিন্তু বিভিন্ন বিষয় এবং পাকিস্তানী বিমান আক্রমনের কথা মাথায় রেখে স্থান পরিবর্তন মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলায় স্থানান্তরিত করা হয় । সেদিন’ গন্তব্য এবং উদ্দেশ্য’ সকালের দিকে কাউকেই বলা হয় নাই । ভারতের পশ্চিম বঙ্গের কলকাতা প্রেস ক্লাব থেকে ৫০ টির অধিক গাড়ী সহকারে বিদেশী সাংবাদিক এবং কলকাতায় অবস্থানরত বাঙালি সাংবাদিকদের ‘ মু

‘প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৪০ – কদর নেই শিল-পাটার # আকরাম উদ্দিন আহমেদ।

ছবি
   ##  A hellojanata.com  Presentation   ‘প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৪০ – কদর নেই শিল-পাটার # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৪০ – কদর নেই শিল-পাটার !! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। কদর নেই শিল-পাটার !! আকরাম উদ্দিন আহমেদ । হলুদ বাটো মেন্দি বাটো বাটো ফুলের মউ, বিয়ের সাঁজন সাঁজবে কন্যা গড়ন গাড়ন গোল…। এখন আর সকল বিয়ে বাড়িতে দু‘তিন দিন আগে থেকে হলুদ-মেন্দি বাটা হয়না। কারণ আধুনিকতার যুগে বর্তমানে বাজারে সুদৃশ্য প্যাকেটে গুড়ো হলুদ কিংবা টিউবে মেহেদী বাটার পেস্ট পাওয়া যাচ্ছে। হয়তো আর কিছুদিন পর হলুদের স্প্রে পাওয়া যাবে। কেবল শহরে নয় গ্রাম-গঞ্জেও পৌঁছে গেছে সব ধরণের গুড়ো মসলার প্যাকেট তাই সময় ও কালের প্রবাহে আটোপৌরে বাঙালীর সমাজ ব্যবস্থার পারিবারিক অঙ্গন থেকে হারিয়ে যাচ্ছে নিত্য প্রয়োজনীয় শিল-পাটার ব্যবহার। কালের আর্বতে প্রায় বিলীন হয়ে যাচ্ছে শহর-বন্দর ও গ্রামের ঐতিহ্যবাহী শিল-পাটা। অথচ একটা সময় ছিলো যখন রন্ধন কাজে শিল-পাটা ছাড়া চুলায় হাঁড়ি ওঠতো না। ভোজনরশিক বাঙালীর খাবারের স্বাদ বৃদ্ধির প্রয়োজনে মসল্লা অপরিহার্য উপকরণ। আর সেই মসল্লা তৈরি করার সহজ ও সুবিধাজনক প্রক্রিয়াটি ছিলো শিল-পাটা। শিল-পাটায়

পাহাড়ে বর্ষ বরণ।বৈসাবি উৎসব শুরু হচ্ছে আজ থেকে । ১২/৪/২০২২ ।

ছবি
   ##  A hellojanata.com  Presentation  By   hellojanata  - April 12, 2022 পাহাড়ে বর্ষ বরণ।বৈসাবি উৎসব শুরু হচ্ছে আজ থেকে ।                                                                                          পাহাড়ে বর্ষবরণ উৎসব ‘বৈসাবি’ শুরু হচ্ছে আজ মঙ্গলবার থেকে । সেই উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে দিতে রাঙামাটি , খাগড়াছড়ি সহ সকল পাহাড়ি এলাকায় সকল উপজাতীয় জনগোষ্ঠীর মানুষ আজ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে এবং তাঁরা তা পালন করবে সেজে গুজে পবিত্র হৃদয়ে, করবে মঙ্গল কামনা । আজ ত্রিপুরাদের ঐতিহ্যবাহী ‘গড়াইয়া নৃত্য’ পরিবেশন করা হবে । শুধু পাহাড়ের দেশেই নয় এখন খোদ ঢাকা শহরেও’বৈসাবি’আমেজ ফুটে ওঠে । সমাজের সকলেই এতে যোগদান করেন । বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার প্রধাণ ৩টি আদিবাসী সমাজের বর্ষ বরণ উৎসব এই ‘বৈসাবি’ । এটি তাদের প্রধান সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোর একটি। এ উৎসবটি ত্রিপুরাদের কাছে বৈসুব, বৈসু বা বাইসু , মারমাদের কাছে সাংগ্রাই এবং চাকমা ও তঞ্চঙ্গ্যাদের কাছে বিজু নামে পরিচিত। বৈসাবী নামকরনও করা হয়েছে এই তিনটি উৎসবের প্রথম অক্ষর গুলো নিয়ে। বৈ শব্দটি ত্রিপুরাদের বৈসু থেকে, সা শব্দটি মারমাদের সা

প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৯ - হারিয়ে যাচ্ছে কুপি বাতি!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ।

ছবি
  ##  A hellojanata.com  Presentation  প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৯ - হারিয়ে যাচ্ছে কুপি বাতি!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। হারিয়ে যাচ্ছে কুপি বাতি !! আধুনিকতার সংস্পর্শে এবং বৈদ্যুতিক যুগে বতর্মানে আহবহমান গ্রামবাংলার এক সময়ের জনপ্রিয় কুপি বাতি কালের বিবর্তনে হারিয়ে যেতে বসেছে। এই কুপি বাতি এখন শুধুই স্মৃতি। গ্রামীণ জীবনে অন্ধকার দূর করার একমাত্র অবলম্বন ছিল কুপি বাতি। কুপি বাতি জ্বালিয়ে রাতে গৃহস্থালির কাজ করত গৃহিণীরা, রাস্তায় চলাচলসহ উঠানে কিংবা বারান্দায় অথবা ঘরে পড়াশোনা করত ছেলেমেয়েরা। আধুনিক প্রযুক্তির কারণে আবহমান গ্রামবাংলার কুপি বাতি যেন হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামবাংলা থেকে। এক সময় গ্রামবাংলার প্রতিটি ঘরে ঘরে এই কুপি বাতি আলো ছড়িয়ে দিত। গ্রামবাংলার সেই চিরচেনা প্রয়োজনীয় কুপি বাতি আজ বিলীন হয়ে গেছে বললেই চলে। এ দৃশ্য এখন আর গ্রামীণ সমাজে চোখে পড়ে না। কালের বির্বতনে বর্তমানে কুপি বাতির পরিবর্তে স্থান করে নিয়েছে বৈদ্যুতিক বাল্ব, সোলার প্লান্ট, চার্জার লাইট, চার্জার ল্যাম্পসহ আরো অনেক কিছুই। আমাদের গ্রামবাংলার কুপি বাতিগুলো ছিল বিভিন্ন ডিজাইনের ও বাহারি রঙের। এই কুপিগুলো তৈরি হত কাঁচ, মাটি, লো

চট্টগ্রামে হয়ে গেল শিল্পী মউদুদুল আলমের একক আলোকচিত্র প্রদর্শনী।

ছবি
  ##  A hellojanata.com  Presentation  চট্টগ্রামে হয়ে গেল শিল্পী মউদুদুল আলমের একক আলোকচিত্র প্রদর্শনী। চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমীর আর্ট গ্যালারিতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল শিল্পী মউদুদুল আলমের একক আলোকচিত্র প্রদর্শনী ” হৃদয়ে আমার বাংলাদেশ। ” গত ৩০ শে মার্চ বুধবার থেকে ১লা এপ্রিল শুক্রবার পর্যন্ত চলে এই প্রদর্শনী। এবারের প্রদর্শনীতে শিল্পীর প্রায় ১০০ টি ছবি স্থান পেয়েছে। ফটোগ্রাফি হল বিভিন্ন আলো দিয়ে ছবি তোলা। এই আলো সংরক্ষণ করার যন্ত্র টির নাম হচ্ছে ক্যামেরা। আগে আলো সংরক্ষন করার কোন যন্ত্র ছিল না, তখন মানুষ পেন্সিল দিয়ে কাগজে ছবি আঁকতো। একটি ছবির শক্তি হাজারো শব্দের চেয়েও অনেক শক্তিশালী। ছবি বলে দিতে পারে না জানা অনেক কথা তুলে ধরে একটি গল্প। ক্যামেরার ক্লিকে বন্দি হয় অসংখ্য গল্পগাঁথা। প্রখ্যাত আলোকচিত্রী মউদুদুল আলম তেমনি তার ক্যামেরার ক্লিকের আলোর ঝলকানিতে তুলে ধরেছেন মাটি ও মানুষের কথা, বাংলাদেশের কথা। তিনি নিজের মনন ও মেধাকে ফ্রেমে বন্দি করে শুধু সৃজণশীলতারই বহিঃপ্রকাশ করেননি, ফুটিয়ে তুলেছেন প্রকৃতি, প্রাণী, মানুষ ও দেশের প্রতি নিজের ভালোবাসার কথা। গত দুই বছর করোনা মহামারীর কার