পোস্টগুলি

আমেরিকা লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Padma bridge: সাদা কথা- আমেরিকা থেকে আবদুল হাকিম ।

ছবি
  ##  A hellojanata.com  Presentation  -  সাদা কথা-  আমেরিকা থেকে আবদুল হাকিম । # আর মাত্র এক দিন পেরিয়ে # ————— # তাহাঁদের কথা । # # ফিচার গ্রুপ পোস্ট # # পদ্মা সেতু নিয়ে লেখকদের লেখা # ‘সাদা কথা’ — আমেরিকার বাল্টিমোর থেকে– আবদুল হাকিম । ‘সাদা কথা ‘ অনেকদিন আগের কথা । ভালো মনে নেই । প্রধানমন্ত্রি শেখ হাসিনা মনে হয় অনেকটা জিদের বসেই বলেছিলেন, নিজেদের অর্থায়নেই পদ্মা সেতুর কাজ সম্পন্ন হবে । তাঁর এই কথায় অসাধারন এক দৃঢ় প্রত্যয় ছিল । এই দৃঢ় প্রত্যয় দেশের প্রতি প্রগাঢ় ভালোবাসা না থাকলে প্রকাস করা যায় না । ভালোবাসা থেকেই স্বপ্নের উদ্ভব । আর স্বপ্নের বাস্তবায়ন হয় প্রত্যয় দিয়ে । এই কথা নিয়ে আমার বন্ধু মহলে আমার কথা কাটাকাটি হয়েছিল । সবাই বলেছিল এ এক অসম্ভব কথা । আমি প্রধানমন্ত্রির পক্ষ নিয়ে বলেছিলাম – সম্ভব । কিভাবে বলেছিলাম ? প্রথমত – হিনমন্যতা মহামারি আমাকে আজ পর্যন্ত কোনদিনও আক্রমন করতে পারেনি । ভাগ্যান্বেষনে আটলান্টিক পাড়ি দিয়েছি সত্যি, কিন্তু হিনমন্যতা আমাকে গ্রাস করতে পারেনি । আমার জন্মভুমি গরিব হতে পারে । হতে পারে বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত । কিন্তু তবুও আমার জন্মভুমি । এর আনন্দে যেমন আমি

ভ্রমনঃআমেরিকা ও সুন্দরবন ভ্রমন”- লিখেছেন খসরু খান ।

ছবি
   ##  A hellojanata.com  Presentation  -- ভ্রমনঃআমেরিকা ও সুন্দরবন ভ্রমন”- লিখেছেন খসরু খান । আমার এই লেখা কোন গল্প কাহিনী নয়, আমার দেখা বাস্তবতা, আপনাদের সামনে সেটাই তুলে ধরলাম। আমেেরিকা ভ্রমন করতে গিয়ে হরিণ দেখে,আমি সত্যি হতভম্ব হয়ে গেলাম। মানুষ দেখে তারা তেমন ভয় পায় না, ঠিক আমাদের দেশের হরিণ এর মতো এতো ভয় ভীতি নিয়ে থাকে না, শত শত গাড়ী যাচ্ছে, রাস্তার নিকটেই তারা ঘাস খাচ্ছে। আমাদের দেশের হরিণ যেমন সুন্দর বনে, বন্দি জীবন নিয়ে, ভয় ভীতি মধ্যে দিন পার করে, একদিকে মানুষের ভয় অন্য দিকে বাঘের ভয়, কে কখন তাদের উপর আক্রমন করে, তাদের জীবনের অবসান ঘটিয়ে দেয়, এই চিন্তায় হরিণ সব সময় আতংকিত থাকে। আমি দেখেছি সুন্দর বনের হিরণ পয়েণ্টে বাঘের ভয়ে, সন্ধার পর মানুষের কাছাকাছি হরিণ থাকতে চায়, তার জন্য ঐ হিরণ পয়েণ্ট এলাকার, বাংলো কিংবা জেলে পাড়ার ঘরের বারান্দায় অথবা ঘরের নীচে শত শত হরিণ এসে আশ্রয় নেয়। ( হিরন পয়েন্ট এর ঘর গুলো ৩/৪ হাত উঁচুতে তৈরী করা হয় নীচ থাকে ফাকা) আমাদের দেশে কঠিন আইন আছে হরিণ নিধন না করতে, তারপরও মানুষ হরিণ মারার চেষ্টা করে বা মারে, কিন্তু বাঘের বেলা কোন আইন হয়তো নাই। তারা হরিণ মেরে খ

নেভার মাইন্ড, নেভার মাইন্ড-১- রাইজ ইউর হ্যান্ড — মুসা কামাল ।।

ছবি
  ## A  helojanata.com Presentation . নেভার মাইন্ড, নেভার মাইন্ড-১- রাইজ ইউর হ্যান্ড — মুসা কামাল ।। ## টাইম স্কয়ার-নিউ ইয়র্ক ## https://hellojanata. com/ ৯০ এর দশকের কথা । আমেরিকার নিউইয়র্কে অবস্থান করছি । আমার একটি আইন গত বৈধতার কারনে বুদ্ধি বা উপদেশ দরকার । আমাদের পরিচিত চারিদিক মানে তো আমাদের দেশীরা । বাংলাদেশী সমাজ। ভাই বেরাদার বন্ধু বান্ধব -একে ওকে প্রশ্ন করি ! কেউ পরিস্কার জবাব দিতে পারে না ! কেউ বলে ম্যানহাটনের দিকে খোঁজ নিতে পারেন । কেউ বলে এই কাজ করতে তিন/চার মাস সময় লাগবে । বলি- বুঝলাম । তিন/চার মাস লাগবে কিন্তু অফিস টি কোথায়?  ম্যানহাটন তো আর ছোট্ট একটি জায়গা নয় ! এভিনিউ,ব্লক,স্ট্রিট ইত্যাদির গোলক ধাঁধা রয়েছে ! কোথায় যাবো?কোন ট্রেন ধরবো? শুধু টাইম স্কয়ারের ওদিকটায় গেলেই তো মাথা চক্কর দেবে ? বলা উচিত আমি সে সময় নিউ ইয়র্কের এস্টোরিয়ার স্টেইনওয়ে তে অবস্থান করছি । ম্যানহাটন অনেক দূরে নয় । ট্রেন, ট্যাক্সি সবি পর্যাপ্ত । নাগরিক সুবিধার সব উপকরণ এখানে বিদ্যমান ।আমি ট্রেনে যেতে পারি । আমি ট্যাক্সি তে যেতে পারি । ভাড়াও বেশি নয় সেই নব্বইয়ের দশকের প্রথম ভাগে । তবে একটা বিষয় আছে ।মিটার

সব পেয়েছির দেশে’- ৩৮- বাল্টিমোর থেকে আবদুল হাকিম।

ছবি
  ## A hellojanata. com Presentation .  ‘সব পেয়েছির দেশে’- ৩৮- আবদুল হাকিম।। পাচ বছর কেটে গেল । আমরা ইউ এস সিটিজেনসিপ পেতে চলেছি । ভাবতেই একটা রোমাঞ্চ অনুভাব করি । আমাদের দেশের অধিকাঙশ মানুষের কাছেই এ এক স্বপ্ন । সেই স্বপ্ন খুব অনায়াসেই আমাদের ঘরে এসে উকি দিলো । মেইল বক্সে হাত দিয়েই পেয়ে গেলাম সিটিজেনসিপ ইন্টার্ভিউয়ের চিঠি । ইউরেকা । পাচ বছর পুরন হবার ছয় মাস আগেই আবেদন করার বিধান আছে । আমরা আর একদিনও দেরি করিনি । ছেলেটা দেশে বসে অপেক্ষার প্রহর গুনে চলেছে । ছয় ছয় বারশো ডলার ফি জমা দিয়ে ঠিক সময় মতই আবেদন ঝেড়ে দিয়েছিলাম । কত সিন্‌সিয়ার । ঘরে বসেই সবকিছু ঠিকঠাক হয়ে গেল ।  www.  hellojanata.com তবে ওরা কিন্তু এই সেবা এমনি এমনি দেয়নি । ঢাকা এম্বেসিতে যখন ভিসা ইন্টার্ভিউ দিয়েছিলাম তখন জনপ্রতি দিতে হয়েছিল বিশ হাজার টাকা করে ভিসা ফি । শুনেছি, ভিসা মন্‌জুর না হলে ওই টাকা না’কি আর ফেরত দেয়া হয় না । কথাটা আমার কাছে অবশ্য বিশ্বাসযোগ্য মনে হয়নি । - তাইতো ! একটু ভেবে দেখলে বোঝা যায়, বিশ্বের প্রায় সব দেশ থেকে প্রতিদিন স্রোতের মত মানুষ এই দেশে আসছে একটু উন্নত জিবনের আশা নিয়ে । এদেশের জিবন উন্নত সন্দেহ