পোস্টগুলি

আকরাম উদ্দিন আহমেদ লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৫৭ -‘একা থাকা’ আকরাম উদ্দিন আহমেদ।

ছবি
     ##  A hellojanata.com  Presentation  -  প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৫৭ - ‘একা থাকা’  আকরাম উদ্দিন আহমেদ। প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৫৭ – একা থাকা!! আকরাম উদ্দিন আহমেদ। একা থাকা ! আমরা কি একা থাকতে পারি? উত্তর আসবে- পারি না। কারণ, স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা আমাদেরকে পৃথিবীতে একা রাখেননি। পৃথিবীর প্রথম মানবের জন্য তিনি সঙ্গী সৃষ্টি করে পাঠিয়েছেন একাকীত্ব বা নিঃসঙ্গতা ঘোচানোর জন্য। শুধু মানুষ নয়, সৃষ্টি জগতের কোনো সৃষ্টিই একা নয়। মানুষ সামাজিক জীব, প্রয়োজনে পরিবার থেকে দূরে থাকলেও বন্ধু-বান্ধব ও মানুষের সাথে প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে মিশতে হয়। নতুবা কেউ একা বাঁচতে পারে না। তথাপি মানুষ একা থাকে- একা থাকতে হয়। মানুষ কেন একা থাকে? আমরা তো একা থাকতে চাই না। খুব কম মানুষই চায় একাকী থেকে জীবন কাটাতে। কেউ পরিস্থিতির কারণে বাধ্য হয়ে একা থাকে, কেউ আবার স্বেচ্ছায়। কেউ আবার প্রিয়জনের অবহেলায় একাকিত্বকে বেছে নেয়। সঙ্গীত শিল্পী নচিকেতা যথার্থই গেয়েছেন- যদি কেউ কথা না কয় ওরে ও অভাগা, কেউ কথা না কয় তাতেও কিছু, যায় না এসে বোঝে যদি, তোর মনেরই কথা.. মনের কথা বোঝা বারে, একলা বলতে হয় যদি তোর ডাক শুনে, কেউ না আসে তবেই নাকি একলা

প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৫৪ – হাত পাখার বাতাসে- আকরাম উদ্দিন আহমেদ।।

ছবি
     ##  A hellojanata.com  Presentation  -  প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৫৪ – হাত পাখার বাতাসে- আকরাম উদ্দিন আহমেদ। প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৫৪ – হাত পাখার বাতাসে — আকরাম উদ্দিন আহমেদ। হাত পাখার বাতাসে !! তোমার হাত পাখার বাতাসে প্রাণ জুড়িয়ে আসে, কিছু সময় আরো তুমি; থাক আমার পাশে।। শিল্লী আকবরের কন্ঠে গান আর মিউজিক ভিডিওতে পূর্ণিমার অভিনয়, অপূর্ব এই গানটি এখনো আমাদের অনেকের মনে দাগ কেটে আছে। গানের সাথে প্রাণের আবেগ সত্যিই আমাদের প্রিয়জনদের অনেক অনেক কাছে নিয়ে আসে। আর এই আবেগের মেলবন্ধনে হাত পাখার অবদান অনশ্বিকার্য‍‍্য। ভেবে দেখুন, কর্ম ক্লান্ত এক কৃষক খাচ্ছে আর গৃহবধু তার হাত পাখা দিয়ে স্বামীকে বাতাস দিচ্ছে। অথবা শিশু তার মায়ের হাত পাখার বাতাস খেতে খেতে তার রূপকথার গল্পের রাজকুমারের ঘোড়ায় চড়ে আনন্দে ঘুমপাড়ানির দেশে চলে যাচ্ছে। এ যেন প্রাণের কাছে হ্নদয়ের টানের মূর্ত প্রতীক। মধ‍্যিখানে অনুঘটক হাত পাখা। হাতপাখার বিবর্তনের ইতিহাস আজ থেকে প্রায় তিন হাজার বছর পূর্বে। এমনকি গ্রিক রোমানদের যুগেও এই হাতপাখার প্রচলন ছিল। প্রথম দিকটায় পাখাগুলো ছিল একটা সম্পূর্ণ অংশ। ভাঁজ বা ফোল্ডিং পাখা এসেছে আরো অনেক পরে।

প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৫১ – বাঙ্গালীর সংস্কৃতিতে পান- আকরাম উদ্দিন আহমেদ।

ছবি
   ##  A hellojanata.com  Presentation  -  প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৫১ – বাঙ্গালীর সংস্কৃতিতে পান-  আকরাম উদ্দিন আহমেদ। প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৫১ – বাঙ্গালীর সংস্কৃতিতে পান !! আকরাম উদ্দিন আহমেদ। বাঙ্গালীর সংস্কৃতিতে পান !! উপমহাদেশে, বিশেষ করে বাঙালী জীবনে, তথা গ্রামবাংলায় পান খাওয়ার চল দীর্ঘদিনের। বাড়ীতে কেউ এলে, তাঁকে খাওয়ার পর, সেটা ভাতই হোক বা চা নাস্তাই হোক, এক খিলি পান দেয়া হতো। অতিথি এলে পান না দিয়ে বিদায় করা- গ্রামাঞ্চলে এটা কোনোমতেই ভালো চোখে দেখা হতো না । যুগ যুগ ধরে পান খেয়ে মুখ লাল করেছেন দাদি-নানিরা। রুনা লায়লার জনপ্রিয় একটি গানই রয়েছে- পান খাইয়া ঠোঁট লাল করিলাম বন্ধু ভাগ্য হইলো না…. ওদিকে শেফালী ঘোষও মনের মানুষকে পানের খিলি দিয়েই আপ্পায়িত করতে চাচ্ছেন- যদি সুন্দর একটা মুখ পাইতাম যদি সুন্দর একটা মন পাইতাম সদর ঘাটের পানের খিলি তারে বানাই খাওয়াইতাম ।।… এ থেকেই বুঝা যায় আমাদের বাঙালী সংস্কৃতিতে পানের ভূমিকা কতটুকু। এখনও অজপাড়া গাঁয়ের কৃষাণী আর বুড়োরা পান খাওয়ার অভ্যাস বজায় রেখেছেন। বাড়িতে চেনা-পরিচিত কিংবা কোনো আগন্তুক এলে আর কিছু না হোক এগিয়ে দেওয়া হয় পানের বাটা। নিম্নবিত্ত থে

প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৪৯ – নতুন বই!আকরাম উদ্দিন আহমেদ।

ছবি
   ##  A hellojanata.com  Presentation  - প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৪৯ – নতুন বই!আকরাম উদ্দিন আহমেদ। প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৪৯ – নতুন বই !! আকরাম উদ্দিন আহমেদ। নতুন বই!! রাজধানী এক্সপ্রেস! না আমার রাজধানী এক্সপ্রেসে কলকাতা থেকে দিল্লি যাওয়ার কোন পরিকল্পনা নেই। বলছিলাম কি নিমাই ভট্রাচার্যের লিখা “রাজধানী এক্সপ্রেস” বইটি পড়া সম্পর্কে। বইটির প্রতি আমার আকর্ষণ সেই ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সময় থেকেই। কিন্তু সুযোগ না হওয়ার কারণে পড়া হয়ে ওঠেনি। এই বইটির প্রতি আমার আবেগ দেখে আজ থেকে প্রায় মাস খানিক আগে আমার স্নেহধন্য সুমন পড়ার জন্য বইটা আমাকে দেয়। কিন্তু বইটি আমি আজ পযর্ন্ত মাত্র একুশ পৃষ্টা পড়েছি। সমস্যা হলো বইটা যখনই হাতে নিয়েছি, বইটির অবয়ব দেখে তখনই পড়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি । কারণ বইটি পুরোনো। বইটি মনে হয় সেই দেশ স্বাধীন হওয়ার আগে মুদ্রিত। ঢাকায় মূদ্রিত, মূদ্রনের সাল লিখা নেই, মনে হয় পাইরেটেড। মূল্য সাত টাকা। পৃষ্টা পচাঁনব্বই। দেশ স্বাধীন হওয়ার আগে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে পশ্চিমবঙ্গের লেখকদের বই গুলি পাইরেট হতো। ছাপার হরফ গুলো পুরোনো, কাগজও পুরোনো হয়ে বাদামি রঙ ধরেছে, কেমন যেন ম‍্যার মেরে। এখন আমি

প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৪৮ – বন্ধু জানি না তুমি কেমন আছো!! আকরাম উদ্দিন আহমেদ।

ছবি
   ##  A hellojanata.com  Presentation  -- প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৪৮ – বন্ধু জানি না তুমি কেমন আছো!! আকরাম উদ্দিন আহমেদ। প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৪৮ বন্ধু জানি না তুমি কেমন আছো!! আকরাম উদ্দিন আহমেদ। বন্ধু জানি না তুমি কেমন আছো!! বন্ধু জানি না তুমি কেমন আছো দিনগুলো কিভাবে কাটাও শুধু একবার এসে বলে যাও বন্ধু….বন্ধু…. বন্ধু একটা শব্দ কিন্তু এর গভীরতা অনেক। বন্ধুত্বের কোন হিসাব হয় না। বন্ধুত্বের কোন মাপকাঠি হয় না। বন্ধুরা কখনো ছেলে-মেয়ে হয় না। বন্ধুত্বের কোন জাত নেই, বন্ধুত্বের কোন বয়স নেই। বন্ধু শুধু বন্ধু হয়। বন্ধুরা শুধু একজন অন্য জনের জন্য হয়। বন্ধুত্বের কোনো রঙ নেই। নেই কোন কালো-সাদার ফারাক। যেখানে কে মোটা বা কে চিকন, কে সুন্দর কে অসুন্দর এর হিসেব নেই সেটাই বন্ধুত্ব। যে প্রয়োজনে আপনার বাবা হয়ে আপনাকে আগলে রাখে, ছায়া দেয় আবার প্রয়োজনে আপনার মা হয়ে আপনাকে মমতা দেয়। কখনো আপনার ভাই-বোন হয়ে আপনার সঙ্গে মারামারি করে কিন্তু কখনো একা ছেড়ে যায় না। প্রয়োজনে আপনার প্রিয় মানুষ হয়ে আপনাকে পুরোপুরি আপনার মত করেই বুঝে। সেই আপনার বন্ধু। বন্ধু এমন একটা কাঁধ। যেখানে মাথা রেখে চিন্তা মুক্ত ভাবে মনের কথা বলতে

প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৪৬ – স্মৃতির আড়ালে কয়লার ইস্ত্রি!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ।

ছবি
   ##  A hellojanata.com  Presentation  -- প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৪৬ – স্মৃতির আড়ালে কয়লার ইস্ত্রি!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। স্মৃতির আড়ালে কয়লার ইস্ত্রি ! পরিপাটি পোশাক মানুষের বাহ্যিক সৌন্দর্য যেমন বাড়িয়ে তোলে, তেমনি প্রকাশ করে তার ব্যক্তিত্ব। অন্যের সামনে আত্মবিশ্বাসীও করে তোলে কয়েকগুণ। তাইতো অফিস কিংবা কোনো অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে নিজের পরিধানের পোশাকটি আয়রনের মাধ্যমে মসৃণ করে নেন বেশিরভাগ মানুষ। আগে জামাকাপড় আয়রন করতে লন্ড্রি দোকানে যেতে হলেও এখন বেশিরভাগ মানুষ ঘরেই সেটি করে ফেলেন। আধুনিকতার ছোঁয়ায় প্রায় প্রতিটি ঘরেই রয়েছে বৈদ্যুতিক ইস্ত্রি। অথচ এক সময় বাসায় বা লন্ড্রিতে কাপড় আয়রন বা ইস্তিরি করে পরিধান সহজসাধ‍্য ছিলনা। একদিকে লন্ড্রির অভাব অপর দিকে মানুষের সামর্থ্যের অভাব আর তখনও বৈদ্যুতিক ইস্তিরি আবিষ্কার হয়নি। আবার অনেক স্থানে বিদ্যুৎই ছিল না। যার ফলে কয়লার ইস্ত্রি দিয়ে করা হতো জামাকাপড় আয়রন। দেশ স্বাধীন হওয়ার আগেও আমরা প্রাইমারি এবং হাইস্কুলে পড়ার সময় কাপড় আয়রন ছাড়াই পড়েছি। গ্রামবাংলার লোকেরা কোন সামাজিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে হলে কাঁসা বা পিতলের বাটি গরম করে সেটি দিয়ে কাপড় মসৃণ করে প