পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বাঙলা বানানে ভাইরাস-১৪ - আবদুল হাকিম ।।

ছবি
  ## A hellojanata.com Presentation . ##  'বাঙলা বানানে ভাইরাস'- ১৪-  আবদুল হাকিম ।। বাঙলা বানানে ভাইরাস।। ১৪- আবদুল হাকিম ।। প্রথম লেখা – ২০০৩ সঙস্করন – ২০২১ এমন একটা পথ কি বের করা যায় না, যে পথে হাঁটলে উচ্চ শিক্ষিত, সাধারন শিক্ষিত আর অল্প শিক্ষিত সবাই একই বানানের দ্বারপ্রান্তে পৌছতে পারে । ব্যাকরন আর ধ্বনিতত্ব কি নিজেকে একটু ছাড় দিয়ে সবার জন্য সহজসাধ্য ও গ্রহনযোগ্য একটা পদ্ধতি আবিস্কার করতে পারে না ? বাঙলা একাডেমি কি এ ব্যাপারে কোন বৈপ্লবিক ভুমিকা নিতে পারে না ? কোন জটিল বা কঠিন শব্দ না । সহজ সরল আর সাধারন শব্দগুলোর কথাই বলছি । যেমন ধরুন – বাড়ি, গাড়ি, পাখি, জরুরি, তৈরি, সরকারি, রঙ, সাদা ইত্যাদি । কথাগুলো অনেকের কাছেই নতুন মনে হচ্ছে । হ্যা নতুনই । সমস্যা সমাধানে নতুন পদক্ষেপ নিতেই হয় । বিপ্লব কখনো মসৃন পথে আসে না । বন্ধুর পথ পার হয়েই নতুনের আগমন । ধুলো থেকে পা বাচাতে পুরো দেশের ধুলো ঝেটিয়ে বিদেয় করতে গিয়ে মহা বিপত্তি ঘটানোর চেয়ে মুচির পরামর্স মতো জুতো দিয়ে পা দুটো মুড়িয়ে নেয়াইতো বুদ্ধিমানের কাজ । যতদিন মুচির পরামর্স না নেয়া যাবে, ততদিন নিজের ভাষার নাম চার রকম, আর জাতির নাম ছয়

সারা দেশে ফেসবুক গ্রুপে আর সাহিত্য পরিষদের নামে এ্যওয়ার্ড।।

ছবি
  সারা দেশে ফেসবুক গ্রুপে আর সাহিত্য পরিষদের নামে এ্যওয়ার্ড।। ফেসবুক গ্রুপে ও সাহিত্য পরিষদের নামে এ্যওয়ার্ডের বন্যায় ভাসছে দেশ– বাংলা সাহিত্যে অশনি সংকেত।। ম.ম.রবি ডাকুয়াঃ ফেসবুকে ঢুকলেই দেখবেন জাতীয় আর আন্তর্জাতিক সাহিত্য গ্রুপের ছড়া ছড়ি। মেয়ে আইডি হলেই যেন কবি নামের সম্বোধনের বন্যা। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে কিছু লম্পট গোছের লোক তাদের নিজ নিজ স্বার্থকে চরিতার্থ করছে। লম্পটতা থেকে শুরু করে সাহিত্য এ্যওয়ার্ড দেয়ার নামে হাতিয়ে নিচ্ছে বছর বছর বিপূল অংকের টাকা।কখনো ভার্চুয়াল কখনো হার্ড করে তৈরী এসব এ্যওয়ার্ডের ছড়াছড়িতে দেশের বড় যে কোন প্রতিষ্ঠানের সব ধরনের স্মারক বা এ্যাওয়ার্ড মান হারানো সহ বিভিন্ন মর্যাদা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। এ যেন রীতিমত এক ছেলে খেলায় পরিনত হয়েছে। এসব স্বার্থান্বেষি মহলের কারনে বাংলাদেশের সাহিত্য ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। অনেকের সাহিত্য সম্পর্কে ন্যুনতম কোন ধারনা নেই এমনকি বিভিন্ন স্বনামধন্য কবিদের কবিতা হুবহু কপি করে এসব নোংরা খেলায় মেতেছে। এদের একটি শক্তিশালি সিন্ডিকেট চক্র মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে।এদের অনেক দেশ বিদেশেও সহযোগী রয়েছে।সাহিত্যের সম্পর্কে কোন ধারনা নেই এমন এক বা এ

প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ২১ - হারিয়ে গেল পালকি!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ ।।

ছবি
  ## A hellojanata.com Presentation.## প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ২১ -  হারিয়ে গেল পালকি!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ ।   হারিয়ে গেল পালকি!! বাঙালির ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন বাহন পালকি। বইয়ের পাতায় পালকির কথা আজও উল্লেখ থাকলেও বাস্তবে এর দেখা মেলে না। সভ্যতার ক্রমবিকাশ, যান্ত্রিক যুগ, বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রায় হারিয়ে গেছে বাঙালির ঐতিহ্যের প্রতীক পালকির প্রচলন। পালকির বর্ণনা দেয়ার প্রয়োজন আছে বলে মনে হয়না। সিনেমা টেলিভিশন পত্রিকায় আমরা হর হামেশাই পালকি দেখে থাকি। সাধারণ পালকি আয়তাকার। চারদিক কাঠ দিয়ে আবৃত এবং ছাদ ঢালু। এর দুদিকে দুটি দরজা থাকে। কোনো কোনোটিতে জানালাও থাকে।  বটগাছের বড় ঝুরি দিয়ে তৈরি হয় বাঁট বা বহন করার দন্ড।  এতে ১ বা ২ জন যাত্রী নিয়ে ২, ৪ বা ৮ জন বাহক কাঁধে তুলে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যায়। এটির বাহকদের বেহারা বলে।  বেহারারা পালকি বহন করার সময় নির্দিষ্ট ছন্দে পা ফেলে চলে।  বিশেষ ছন্দে গানও গায়। তাদের চলার গতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে গানের তাল-লয় পরিবর্তিত হয়। বিখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতা ভ্রমণের সময় পালকি ব্যবহার করতেন বলে জানা যায়। সম্রাট আকবরের রাজত্বকালে এবং পরবর্তী সময়ে সেনাধ্যক্ষদের যাতা

'সব পেয়েছির দেশে'- ৩৬- বাল্টিমোর থেকে আবদুল হাকিম।

ছবি
  'সব পেয়েছির দেশে'- ৩৬-   আবদুল হাকিম।  গড়ানো বিকেল । বোটে উঠে পড়লাম আমরা ঝটপট । আমরা যাকে বলি স্পিড বোট । আটজনের বসার ব্যবস্থা । হাল ধরে সামনে দাড়ালেন সেজভাই ডাঃ হাফিজ । একটু এগিয়েই স্পিড বেড়ে গেল । সামনেটা হয়ে গেল একটু উচু । পিছনটা গেল দেবে । দু'পাশে জলের অদ্ভুত ফোয়ারা ছিটিয়ে এগিয়ে চললাম আমরা সামনে । এ এক দারুন অনুভুতি । এদিক ওদিক ছোট বড় আরো দু’একটা বোট ছুটে চলেছে । কেউ আবার মাঝখানে দাড়িয়ে মাছ ধরায় ব্যাস্ত । লোকালয় অনেক পিছনে ফেলে আমরা একেবারে সমুদ্রের কাছাকাছি চলে এলাম । কিন্তু না । আর না । আবার ঘুরে গেল আমাদের বোট ।  একটু ফিরে আসতেই আমরা ঢুকে গেলাম অন্য একটা দিকে । গা ছমছম করা নিথর নির্জন এলাকা । পাড় ঘেষা ঠাসবুননি সবুজ বনবনানি । কিচিরমিচির পাখির উড়ে বেড়ানো । হাসের পালের স্বাধিন বিচরন । ওদের জন্য দারুন এক অভয়ারন্য । সেজভাই আমাকে বললেন, ইচ্ছে করলে তুমিও কিছুক্ষন চালিয়ে দেখতে পারো । যার গাড়ির ড্রাইভার’স লাইসেন্স আছে সেই বোট চালানোর দাবিদার । আমি চান্সটা ছাড়লাম না । হাত বদল হল । ছোটখাটো একটা ট্রেনিঙও হল । তেমন একটা কঠিন মনে হল না । আশে পাশে তেমন কেউ নেই । সান্ত জলরাশিতে আম

‘ জীবনের ফ্রীজশট ‘— মুসা কামাল।।

ছবি
  ‘ জীবনের ফ্রীজ শট ‘— মুসা কামাল।। ” জীবনের ফ্রীজশট। “ মুসা কামাল।। ২৬ নভেম্বর ২০২১ ।। আজ চলে গেল একটি দিন।২৬ নবেম্বর। দিন হিসাবে জাতক হয় ধনু রাশির জাতক। স্মৃতি রোমন্থন যার নেশা ! পেছনে ফিরে চাইতেই হয় — ছোট্ট বেলায় উত্তর বঙ্গের ছোট্ট মহকুমা শহর কুড়িগ্রামে ছিলাম। ছোট্ট বেলার কথা মনে হলে চোখের পাতায় ভেসে আসে বন্ধু বান্ধব আর সেই সমসাময়িকদের কথা। ছোট বেলার দুরন্তপনা আর সব মিলিয়ে স্মৃতিময় সেই অতীত। হারিয়ে যায় না কখনোই!ধরে রাখতেই হয় । ছোট বেলার সেই সময়ের মাঝে বেশি করেই মনে পড়ে একাত্তুরের কথা। পাকিস্তান সেনারা আসছে রংপুর থেকে,আমরা আগেভাগেই পালাচ্ছি শহর ছেড়ে- মহকুমা( কুড়িগ্রাম) শহরের রাস্তার টিমটিমে বাতি গুলো সে সময় জীবন থেকে কোথায় হারালো কে জানে?পালিয়ে এসেছি অন্ধকার, আলোহীন এক জগতে-আশ্রয় নিয়েছি , যেখানে সন্ধ্যা নামতেই মনে হয় রাত গভীর — সেই ধরলা পাড়ের ছোট গ্রাম হলোখানায় ! প্রানভয়ে উর্ধশ্বাস সেই দৌড়! নয়ার হাট,কাঠালবাড়ী,রাজারহাট,দূর্গাপুর,উলিপুর-গাইবান্ধা,রংপুর —- পালাও, পালাও — ওই খানসেনা / রাজাকার আসলো ধেয়ে—— আজো মনে পড়ে সেই সমস্ত দিনের কথা! একাত্তুরে আমি মুক্তিযোদ্ধা হতে পারি নি।করি নি যুদ

বাঙলা বানানে ভাইরাস-১৩- আবদুল হাকিম ।।

ছবি
  বাঙলা বানানে ভাইরাস-১২-  আবদুল হাকিম ।। বাঙলা বানানে ভাইরাস।। আবদুল হাকিম।। ১৩- প্রথম লেখা – ২০০৩ সঙস্করন – ২০২১ আমার দৃষ্টি পড়লো মোট পাচটি অক্ষরের উপর । এগুলো হচ্ছে ঈ ঊ ণ ং শ । এই অক্ষরগুলো ব্যবহার করতে গিয়েই যত বিপত্তি । তা আমি এখন কি করব ? একবার মনে হলো অভিধান মানাইতো উচিত । কারন, অশুদ্ধ বানান কারো জন্যই কাম্য নয় । আবার অভিধান মানতে গিয়ে মনে হলো সময়ের স্রোতের কাছে পিছিয়ে পড়তে হবে । কারন, অভিধান তার নিজের সিদ্ধান্তে অটল । স্রোতের তোয়াক্কা সে করেনা । তার বড়সড় কলেবরটির বাইরে কি হচ্ছে, কি ঘটে চলেছে, তা সে দেখতে চায় না । সে অন্ধ । মনে হলো, বাঙলা ভাষা ধির গতিতে হলেও, নিরবে, অজান্তে আধুনিকায়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে । যারা বিভিন্ন রকম বানান লিখছেন, তাদের ভিতর রয়েছেন গুনিজন । আবার রয়েছে দেশের নামকরা সব পত্র পত্রিকা । তবে অনেক খেত্রে অজ্ঞতাবসত বা ছাপার ভুলও হয়ে যায় । তবে যেভাবেই হোক, কাজ কিনতু থেমে নেই । চলছেই । কেউ বানান নিয়ে তেমন একটা মাথা ঘামাচ্ছেন না । এমন একটা ভাব, বানানে কি এসে যায়, কাজ চললেই হলো । আমার কাছে মনে হলো, প্রতিটি বাঙালির ভাষাই বাঙলা । সবাই বাঙলায় কথা বলে । শোনে । লেখে । পড়ে ।

বাঙালি বৈমানিক রেহমান রুদ্রের কবিতা -- অসামাজিকতা ।।

ছবি
  অসামাজিকতা।             *  রেহমান রুদ্র।     বহুকাল তোমাতে দেখা হয়না   বিশ্বাস তোমায় আঁকড়ে আছি অবিকল।   পোড়ামন আকর্ষণহীন, বিশীর্ণ, সমস্ত কস্তূরী নিঃশেষ   ক্যানেস্তারার মত বেজে যায়  শতাপব্দির নিপীড়নে।     কোথায় সে প্রতিশ্রুতি, সঙ্গীতের মীড়ে    নিদ্রাহীন রোঁয়া রোঁয়া ভালবাসা।   প্রতিক্ষায় ছিলাম একদিন-   সে কি উদ্ভট সব চিন্তা।   তুমি আসনি অলিন্দচারিনি হয়ে,   বড়ই কষ্টে ছিলাম।     অভিমান হয়েছিল প্রচণ্ড- সে কি কষ্ট    নির্বোধ ভালবাসায় অবগাহনে।     পরে জেনেছিলাম ইচ্ছে করেই কষ্ট দেয়া,   এ তোমার এক অদ্ভুত আনন্দখেলা।     আমি তো ভালোবাসায় ভঙ্গুর, অল্পতে গলে যাই   সামান্য অনিহা বুকেতে অনবদ্য    দীঘির মত কাঁপায়,   হৃদয়ের জল শুকিয়ে ওঠে।      আমার এ চিলেকোঠায়, তুমি বলেছিলে-    “খেলাঘর”,   এখনও ক্ষুদ্র উপহারগুলো সযত্নে রাখা।    ভাবলে অবাক হবে- রুমাল, সে তোয়ালে    এখনো ওভাবেই রেখেছি, আধোয়া    পাছে চেনা গন্ধ থেকে বঞ্চিত হই।    অনেকেই বলে এ ভালোবাসায় কোন যুক্তি নেই   নেহায়েত পাগলামি।   এমন পাগলামিতে আদৌ কোন আক্ষেপ নেই।     যেদিন তুমি চলে গেলে   সে চিলেকোঠায় কোন উত্তাপ ছিলনা,    চুপচাপ চেয়ে থেকেছি নিসর্গ

বৈমানিক রেহমান রুদ্রের কবিতা-ধিন্তা ধিনতানানানা।

ছবি
  বৈমানিক রেহমান রুদ্রের কবিতা- ধিন্তা ধিনতানানানা। ।। রেহমান রুদ্রের আঁকা ছবি ।। ধিন্তা ধিনতানানানা। রেহমান রুদ্র। ডাহুকের ডাক বড় অচেনা তাই কোকিলের কণ্ঠে মিনতির সূর। স্মৃতির ঝাঁপিতে কারা লুকিয়ে আছে কিছুই চেনা যায়না, কেমন যেন ভঙ্গুর। পেঁজা তুলোর মত ধোঁয়ায় আবিষ্ট ছেড়ে আসা ধুলোমাখা পথ ভাগ্যের ঠিকানা বদলে দিয়ে কুয়াশার আবরণে করেছে মোহাবিষ্ট। লাজুক কিশোরীর রূপের গহীনে ভাসে মায়াবী নগ্নতা। নিওনের শহরে রঙিন বিধ্বংসী চোখ আর হৃদয়ে বাজে তানানা ধিন্তা ধিনতানানানা। তন্দ্রাহরিনির আপেলের ঠোঁটে নেশার আগুন ধরায় বিত্তবান প্রেমিকের সর্বনাশা রক্তে, তাই বুঝি ঘুঙ্গুরুর কামেলি শব্দে সম্রাটের মুকুট ধুলোয় গড়ায়। প্রতিদিন হৃদয় উৎসবে হোলি খেলে বিশ্বাস অবিশ্বাসের কানামাছি, আর এদিকে কষ্টিপাথরে আঁকিবুঁকির মাঝে ভাগ্যবিচারে ব্যস্ত জ্ঞ্যানপাপি। ল্যাভেন্ডারের সৌরভ মেখে মায়াবী চঞ্চলা হরিণী দেহের আকর্ষণ ছাড়িয়ে স্বপ্নে ব্যাকুল বাবুই পাখির বাসা বোনার। হৃদয় দেবতার করুণালাভে দেহমনপ্রানে জড়িয়ে থাকে কেবলি প্রতিক্ষার প্রহর। সুন্দরী বাইজীর উন্মুক্ত বক্ষে প্রমোদের আলোড়ন ঠেকানো যায়না সব বিধিনিষেধ ছাড়িয়ে সম্রাটের বুকে বাজে তানানা ধি

এক্সক্লুসিভ *বৈমানিকের পান্ডুলিপি * ৯ * মেক্সিকোর সোনালি পরী * রেহমান রুদ্র।।

ছবি
  এক্সক্লুসিভ *বৈমানিকের পান্ডুলিপি * ৯ *  *মেক্সিকোর সোনালি পরী *  *রেহমান রুদ্র।। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সম্পদশালী দেশ লাক্সেমবর্গ থেকে মেক্সিকোর রাজধানী মেক্সিকো সিটি যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছি। গন্তব্য বেনিটো হুয়ারেস ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। সকাল থেকে বাসে করে সারাদিন টো টো করে ঘুরে বেড়িয়েছি। আজ শনিবার। সরকারি ছুটির দিনে বাস ট্রেন যে কোন পাবলিক সিটি ট্রান্সপোর্ট সবার জন্য একেবারে ফ্রি। যাতায়তে টাকা পয়সা লাগবেনা। এই ব্যবস্থা ছুটির দিনে ঘুরে বেড়ানোর জন্য ফ্যামিলিকে উৎসাহিত করে। দেখা যায় রেস্টুরেন্ট বিজনেস বেশ জমজমাট। বেশিরভাগ মানুষ ফ্যামিলি নিয়ে পার্কে ঘুরে বেড়াচ্ছে। সুন্দর মনোরম পরিবেশ। অনেক্ষন ধরে হাঁটছি। এখানে যে কোন পাবলিক টয়লেট ব্যবহার করলে টাকা লাগে। সিসি টিভি লাগানো দেখলাম। এক মহিলা ল্যাপটপ নিয়ে সিকিরিউটি ক্যামেরাগুলো মনিটর করছে। ইউরো নেওয়ার জন্য কয়েন বক্স রাখা। দুই ধরনের কয়েন আছে।দুটোর দুই প্রাইস। ছোট কাজের জন্য কয়েন দিয়ে বড় কাজের টয়লেট ডোর খোলা যাবেনা। সুন্দর ব্যবস্থা। টয়লেটে সিসিটিভির বিষয়টি পরে একজন খোলাসা করেছিল। অসামাজিক কাজ থেকে বিরত রাখার জন্য নাকি এ ব্যবস্থা করা হয়েছে। সিটিত