পোস্টগুলি

বনলতা বোস মোনা লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

‘বাপের_সম্পত্তি’-জীবন থেকে নেয়া-ক্যালিফোর্নিয়া থেকে বনলতা বোস মোনা।।

ছবি
  ## A hellojanata.com Presentaation .##  ‘বাপের_সম্পত্তি’- জীবন থেকে নেয়া- ক্যালিফোর্নিয়া থেকে-  বনলতা বোস মোনা।। -- ' বাপের_সম্পত্তি' -- ছেলেবেলায় কোন কিছু যথেচ্ছ ব্যবহার করলে বকুনি খেতাম ” বাপের সম্পত্তি ” নাকি । ধীরে ধীরে বড় হতে হতে শিখলাম বাপের সম্পত্তির উপর আমাদের অগাধ অধিকার । বর্তমানে দেশের প্রেক্ষাপটে বাপের সম্পত্তির বন্টন নিয়েও অনেক পারিবারিক ঝগড়া । খারাপ তখন লাগে যখন বাবা জীবিত থাকা অবস্থায় আমরা ঝগড়া করি । একটা মানুষ তারা কষ্ট উপার্জিত টাকা দিয়ে সংসারে ভরন পোষন করার পর একটু প্রপার্টি বানানোর চেষ্টা করেন । কন্যা সন্তানদের বিবাহ , ছেলে সন্তানদের স্বাবলম্বী করে তোলা অব্দি তিনি হয়তো বা নিজের অনেক শখ বিসর্জন দিয়ে এই সম্পত্তি গুলো তিল তিল করে তৈরি করেন , আর আমাদের নজর সেই কষ্টের উপার্জিত / শখ আল্হাদ বিসর্জিত প্রপার্টির দিকে । মাঝে মাঝে ভাবি আমরা কতটা স্বার্থপর হলে এক ভাই আর এক ভাইকে ঠকিয়ে ওই সম্পত্তি গ্ৰাস করার চেষ্টা করি । মেয়েরাও কম না , বাপের বাড়িতে এসে সম্পত্তি নিতে ভালোই লাগে , কিন্তু বাবা মায়ের ভরন পোষন ভালো লাগে না । ছেলে মেয়ে উভয়ের বাবার প্রপার্টি গ্

ভার্চুয়াল_Vs_বাল্যবন্ধু ,ক্যালিফোর্নিয়া থেকে বনলতা বোস মোনা ।।

ছবি
  ## A hellojanata.com Presentation.##  ভার্চুয়াল_Vs_বাল্যবন্ধু । বনলতা বোস মোনা ।।  আজকাল এই মুঠো ফোনের জীবনে নতুন সংযোজন ভার্চুয়াল লাইফ , সেই সুত্রে ভার্চুয়াল বন্ধু ।  এই ফেসবুকের কারনে হঠাৎ করে একরাশ  ভার্চুয়াল  বন্ধু পাওয়া ।  তবে এসবের মাঝেও বাল্য বন্ধু গুলো নিজ গুনে মহীয়ান । বাল্য বন্ধু গুলোর অধিকার একটা বেশি  । সেই হাফ প্যান্ট পড়া বয়স থেকেই ওদের সাথে সখ্যতা , শুধু আমাদের পরিচিতির মধ্যে তাদের গন্ডী সীমাবদ্ধ নয় । পরিবারের সবাইকে তারা খুব ভালো ভাবে জানে , বাড়িতে তাদের ছিল অবধারিত আনাগোনা । যেহেতু শৈশব কৈশোরের সময়টা হলো নিষ্পাপ থাকার সময় , তাই তারা আমাদের সহ পরিবারের অরিজিনাল প্রেক্ষাপট জানতো । কোন লুকোচুরি ছাড়াই !!! অপরদিকে এই বড় বেলায় এসে ভার্চুয়াল দের সাথে পরিচয়। একটা পিকচার পারফেক্ট প্রতিচ্ছবি দেবার চেষ্টা আমাদের , কারন এখন তো আর সেই ছেলেবেলার মতো নিষ্পাপ নই আমরা । তাছাড়া এখন যখন তখন কারো বাড়ি যাওয়া হয়না । ভার্চুয়াল বন্ধুদের সাথে গেট টুগেদার প্লান করে হয় । তাই আমরা সহ আশেপাশের সবকিছুই পরিপাটি করে একটা নিখুঁত ইমেজ তৈরি করতে পারি সহজেই ।  বাল্য বন্ধু /কলেজ লা

#নামকরণ# ক্যালিফোর্নিয়া থেকে বনলতা বোস মোনা ।।

ছবি
  #নামকরণ# ক্যালিফোর্নিয়া থেকে বনলতা বোস মোনা ।। মেটা’অফিসের সামনে লেখিকা # #নামকরণ# বনলতা বোস মোনা ।। দুই তিন আগে নিউজ এ্যালার্ট এলো ফেসবুক তার নাম বদলে ফেলছে , নতুন নাম Meta. অনেক জল্পনা কল্পনা কেন এই নতুন নামকরণ , কেন মার্ক জাকারবার্গ নতুন নাম নিয়ে rebranding করছেন ?? একটু ঘাঁটাঘাঁটি করে জানতে পারলাম এক ককেশিয়ান মহিলা ফেসবুকের algorithm কাজ করার ব্যাপার নিয়ে অভিযোগ তুলেছেন । তাই নাকি নতুন মোড়কে পুরোনো জিনিস । অবশ্য মার্ক জাকারবার্গ তার ভিডিও তে নামকরণ নিয়ে খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে দিয়েছেন । Parent company এখন Meta verse , তার একটা প্রোডাক্ট এখন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ । ঠিক যেমন Alphabet. Inc গুগল এর parent company , তেমনি Meta verse বা Meta platforms ফেসবুক এর parent company . ফেসবুক এর হেড কোয়ার্টারের সামনের রাস্তা দিয়ে গাড়ি ছুটছিল , হঠাৎ পতি দেব কে বললাম ছবি তুলতে চাই । একগাল হেসে বললো , ” r u serious ?? ” আমি মাথা নেড়ে সম্মতি দিতেই গাড়ি ফেসবুক হেড কোয়ার্টারের সামনে। যখনি এই রাস্তা দিয়ে গিয়েছি   সাইনটা দেখার অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল , আর এখন নতুন সাইন । তোদের জন

#জীবন_থেকে_নেয়া -# বার্ধক্য।। বনলতা বোস মোনা ।।

ছবি
  #জীবন_থেকে_নেয়া -# বার্ধক্য।। বনলতা বোস মোনা ।। আমার কলোনীতে এক বিশাল সংখ্যা হলো সিনিয়র সিটিজেনর । সবাই রিটায়ার্ড , মোটামুটি ষাটোর্ধ্ব । ওনারা বিকেল বেলায় ক্লাব হাউজে এসে কেরাম খেলে আর আড্ডা মারে । আমি বিকাল বেলা ব্যাডমিনটন খেলতে যাবো , হাতে র ্যাকেট , পরনে কেডস , তারপরও ওনারা আমাকে ডাকতেন , বলতেন দুই গেম কেরাম খেলে যা । আমি ওনাদের ডাকে কেরাম খেলতে বসে যেতাম , আধ ঘন্টা লেটে পৌছাতাম ব্যাডমিনটন কোর্টে । আমি যাবার পরে কোন এক অজানা কারনে ওনাদের উৎসাহ বেড়ে যেত , দুষ্টুমি করতো , হাসি ঠাট্টা করতেন আমার সাথে । হয়তো A young lady working as catalysts for fun in their daily boring life. আমরা যেমন ছোট বাচ্চাদের দেখলে অনেক টা দুষ্টুমি করি বাচ্চাদের মতো , ওনাদের চোখে আমি হলাম ছোট । ওনারও মেতে উঠতেন আমার সঙ্গ পেয়ে । বাকি আমি ব্যাক্তিগত জীবনে বৃদ্ধদের সাথে কথা বলতে পছন্দ করি। কারণটা হলো ওনাদের প্রতি এক সহানুভূতি কাজ করে । জীবনের দ্বায়িত্ব শেষ করে আজ তারা নিঃসঙ্গ , সারা জীবন দ্বায়িত্বের বোঝা কাঁধে নিয়ে অবিরাম চলতে চলতে যৌবন কখন শেষ অনেকেই টের পাইনি। এই বৃদ্ধ বয়সে সন্তান সন্ততি জীবিকার টানে

‘জীবন থেকে নেয়া’-আমার খোলা চিঠি — বনলতা বোস মোনা ।।

ছবি
  জীবন থেকে নেয়া--- আমার খোলা চিঠি - বনলতা বোস মোনা ।।  আমার আজকের চিঠি সকল পাঠক  বন্ধুদের উদ্দেশ্যে , তার প্রধান কারণ দেশে এক অস্থির সিচুয়েশন তৈরি হয়েছে দূর্গা পূজা মহোৎসব কে কেন্দ্র করে , তার ই কিছু ভাবনা আমার এবারের লেখায় । কেউ কেউ হয়তো মনে করতে পারে  সবাই তো দায়ী নয় এই ঘৃণিত কান্ডে , তবে কেন এখানে লেখা ?? উত্তর হলো , " আমরাই দেশের বর্তমান , আমরা যদি নিজেদের মধ্যে অসাম্প্রদায়িক চেতনা ধারণ না করি তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ কে আমরা কি শিক্ষা দেব ?? বর্তমান হিসেবে আমাদের কাজ অসাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন করা  আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মধ্যে। আমার সব লেখাই আমার জীবনের লেখা , এটাও আমার জীবন থেকে নেয়া ।  ভারতে থাকাকালীন আমার কাজের মেয়ের নাম ছিল রুখসানা , বোরকা পড়ে কাজ করতে আসতো । বোরকাটা ব্যালকনিতে ছেড়ে তারপর কাজ করতো । রুখসানার শুক্রবারের নামাজ টা আমার বাসায় পড়তো ঘরের এক কোনে পশ্চিম মুখী হয়ে । আমার একটা নতুন শাল ওর জন্য বরাদ্দ থাকতো , ওই শাল আমি কখনো গায়ে দেইনি । নাহ , কোন মুসলমান নামাজ পড়েছেন বলে না , ওটা ওর প্রার্থনার জন্য দরকারি কাপড় , তাই আমি সযত্নে রেখে দিতাম।  রুখসানার স

জয়তু বন্ধুত্ব ।। জীবন থেকে নেওয়া -৩ ---- বনলতা বোস মোনা ।।

ছবি
 জয়তু বন্ধুত্ব ।।  #জীবন_থেকে__নেয়া ৩ ।।</strong></blockquote> <strong>বনলতা বোস মোনা ।। </strong>  আমরা বাঙালি , আমাদের সংস্কৃতি অনেক সমৃদ্ধ , কিন্তু কিছু কিছু সামাজিক নিয়ম সত্যিই আমাদের বিড়ম্বনার কারন , অনেকটা ভোগান্তির মতো। এরকম একটি বিড়ম্বনার নাম হোটেলে গেলে বিল কে দিবে অথবা আমাদের কে খাওয়াবে ? ? দেখা যায়  ৭-৮ জন বন্ধুর আড্ডায় যদি খাওয়া দাওয়া হয় , তাহলে দেখি এক বা দুই বন্ধু মিলে বিলটা দেয় । আমার এই জিনিসটা পছন্দ নয় ।  আমি প্রচুর বাইরে খাই বা খেতে হয় কারন এটা একটা বন্ধু বান্ধবীদের সাথে রিলাক্সেশন এর মতো । রেস্টুরেন্টে গেলাম , সেখানে গল্প গুজব করতে করতে কিছু ভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়া , আড্ডায় মেতে ওঠা , বন্ধুদের সাথে সপ্তাহান্তে বা পনের দিনে একদিন  দেখা হ ওয়া বেশ মজার ব্যাপার ।  কিন্তু বিল নিয়ে কোন সমস্যা নেই। পাঁচ বন্ধু মিলে ব্রেকফাস্ট করতে গেলাম , যত ই বিল আসুক পাঁচ জনে সাথে সাথে ভাগ করে দেই ।  এতে দুটো জিনিস হয় , প্রথমত, কোন একজনের উপর লোভটা পড়ে না , কারন যে দিচ্ছে সে ও তো আমার বন্ধু । ওর উপর চাপ পড়লে আমার ও তো ভালো লাগবে না , বরং বন্ধু হ

#প্রবাসী _পূজো।। বনলতা বোস মোনা ।।

ছবি
#    প্রবাসী __ পূজো //  বনলতা বোস মোনা ।।  জীবনের প্রবাহে আজ আমি দেশে থেকে হাজার হাজার মাইল দূরে এই আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়া তে । এখানেও পূজো হয় , বছরের এই চারটি দিন মেতে উঠি প্রাণের মেলায় । আর সবার মতো এখানেও পূজো কে স্বার্থক করে তোলার সবার সর্বাত্মক চেষ্টা । চাঁদা তোলা সহ সব ই হয় , তবে চাঁদা তোলার জন্য বাড়িতে বাড়িতে যেতে হয়না । অনলাইন পোর্টাল করা আছে , সবাই ওখানে চাঁদা দিয়ে দেয় অনলাইনে । এই ক্যালিফোরনিয়া তে সচরাচর কাউকে দেশি পোশাক মানে শাড়ি বা সালোয়ার কামিজ পড়তে দেখা যায়না , কিন্তু পূজোর ওই চারটা দিনে মহিলারা সুতির শাড়ি , সিঁথিতে সিঁদুর , হাতে‌ শাখা পলা সহ একদম চিরন্তন বাঙালি বেশে সজ্জিত ‌ , এছাড়া পুরুষদের ধুতি – পায়জামা – পান্জাবি এই আড়ম্বর কে পূর্ণতা দেয় । এক নিমিষেই দেশের প্রতিচ্ছবি আমার চোখের সামনে ভেসে ওঠে । এখানকার পূজো পান্ডালের বাইরে বিভিন্ন স্টল থাকে , এটাও মনে করিয়ে দেয় পূজোর সময় মেলার কথা । মেলার মতোই এখানেও দেশীয় পোশাক , গহনা , বাঙালি খাবার , মিষ্টি সহ নানা ধরনের দোকান থাকে । আমিও প্রতিটা স্টল ঘুরে ঘুরে দেখি দেশীয় জিনিস , আর ছোঁয়া পাই দেশের । এখানে

ছেলেবেলার_পূজো- পূজোর শুভেচ্ছা-আমেরিকা থেকে – বনলতা বোস মোনা ।।

ছবি
  #_ছেলেবেলার_পূজো_# বনলতা বোস মোনা ।। এই মুহূর্তে দরজায় কড়া নাড়ছে দূর্গা পূজা , সব জায়গাতেই সাজ সাজ রব আসন্ন উৎসবকে কেন্দ্র করে । এই দিনগুলোতে এক দৌড়ে ছেলেবেলায় চলে যাই , স্মৃতি হাতড়ে বেড়াই শৈশবের কারণ উৎসবের মজা ছেলেবেলায় । যে কোন উৎসব মানেই নতুন পোশাক , হরেক রকম খাবার আর পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা। ছেলেবেলায় নতুন পোশাকর মজাই আলাদা ছিল । । তখন আনন্দের রসদ ছিল সীমিত , তাই হয়তো এতো উৎকণ্ঠা এই উৎসবকে ঘিরে । তাছাড়া আজকের বাচ্চাদের মতো যখন তখন কাপড় কেনার প্রথা ছিল না তখন । তখন সবচেয়ে দামী জামাটা ছিল এই দূর্গা উৎসবে । জামাটা লুকিয়ে রাখতাম যাতে কোন বন্ধু আগেভাগে দেখতে না পারে, সে যে কি ছেলেমানুষী । আর এই ছেলেমানুষী এর মাঝেই ছিল চরম আনন্দ। আশ্চর্যের বিষয়ে এখোনো আমার ছেলেবেলার বেশ কয়েক বছরের দূর্গা পূজার ড্রেস এর কথা মনে আছে রঙ আর ডিজাইন সহ। এটাই হয়তো প্রমাণ যে , মস্তিষ্ক তার সুপ্ত কোষে অতি স্মরণীয় জিনিসগুলো সযত্নে রেখে দেয় । সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো আমাদের দুইবোনের জন্য এক ই কালারের এক ই ড্রেস যাতে মতভেদ না হয় এই ড্রেস কে কেন্দ্র করে  ছোটবেলায় মনে আছে দরজা জানালার পর্দা আর বি

জীবন থেকে নেওয়া-২ ## বনলতা বোস মোনা ।।

ছবি
  জীবন থেকে নেওয়া-২ ## বনলতা বোস মোনা ।। আজকাল বন্ধুত্ব নিয়ে অনেক কথা শুনি,তবে ছেলেদের বন্ধুত্ব আর মেয়েদের বন্ধুত্বের মাঝে একটা পার্থক্য আছে । ক্লাস এইট নাইনে উঠতে উঠতে মেয়েদের গন্ডীটা ছোট্ট করে দেয়া হয় । বিকেল হলে খেলার মাঠ ছেড়ে সে তখন বাড়ির উঠোনো বা ছাদে ঘোরাঘুরি করে ।যার কারণে বন্ধু গুলোর সাথে সময় কাটানো কমে যায়। একটু আধটু টোটকা টি এজ প্রেমের কারণে বাড়ি থেকে কড়া নিরাপত্তা শুরু হয় । ইনফ্যাকট প্রাইভেট কোচিং এ যাবার সময় বান্ধবী অথবা বড় ভাই গার্ড হিসেবে থাকতো  অথচ ওই সময়ে একটা ছেলের বাইরে যাবার পরিসর বেড়ে যায় । ধীরে ধীরে তার অন্য পাড়ার বন্ধুদের সাথে চা সিগারেট এর আড্ডা জমে ওঠে। একটা সিগারেট তিন চারজনের মুখে মুখে ঘোরে । আমরা মেয়েরা কারো আধা খাওয়া সিঙাড়া খেতে জানিনা । ভাগ করতে হলে হাত দিয়ে ভাঙতে হবে , কামড়ে নয় । ছেলেদের এই নিত্যদিনের আড্ডার ছলে চা সিগারেট ভাগ করে খাওয়ার কারণে বন্ধুত্বের বন্ধন অনেক দৃঢ় হয় । আস্তে আস্তে ওরা বন্ধুদের সাথে মিলে ট্রিপ এর প্লান করে । বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ১৬/১৭ বছরের মেয়েরা মেয়েরা শুধু ২-৩ দিনের জন্য পিকনিকে যাবে , এ যে অসম্ভব ব্যা