পোস্টগুলি

Travel: থাইল্যান্ডের পুকেট বীচ ভ্রমন-খসরু খান ।

ছবি
   ##  A hellojanata.com  Presentation  -- Travel: থাইল্যান্ডের পুকেট বীচ ভ্রমন-খসরু খান । পুকেট বীচ-থাইল্যান্ড কেউ যদি ঘুরতে যান, বীচে গেলে দেখতে পাবেন একঝাক বিদেশী পর্যটক বালির মধ্যে গড়াগড়ি করছে, কেউবা বালির উপর উপুড় হয়ে শুয়ে আছে,অনেক ঘুমিয়ে থাকে, গায়ের সাদা চামড়া কালো করছে, শরীর গরম হয়ে গেলে, তারপর সমুদ্রের নীল সচ্ছ পানিতে নেমে সাঁতার কেটে আবার সেই বালির উপর শুয়ে থাকে এভাবেই কাটে সুর্যের আলো থাকা অবধি । আবার কেউ কেউ সমুদ্র তীরের কাছাকাছি সী-বাইক নিয়ে ঐ বীচে ঘুরা ফেরা করে, আবার যখন ক্লান্ত হয়,সেই বালির উপর বিছানো চাদর কিংবা মাদুরের উপর টান টান হয়ে শুয়ে থাকে, গায়ে থাকে নামে মাত্র কাপড়, যদিও আমাদের কাছে এধরনের কাপড় পরিহিতা মহিলা একেবারেই বেমানান কিন্তু এ ধরনের কাপড় পরা ওই এলাকার মানুষের কাছে একেবারেই স্বাভাবিক একটা বিষয়, বীচের এর পাসেই আছে নিরাপত্তার জন্য পুলিশ। তারা বিদেশী পর্যটক-দের নিরাপত্তা দিয়ে থাকে। এভাবেই চলে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত। বীচে যখন থাকে তাদের কাপড় চোপড় দেখলে মনে হবে গরীব মানুয ( সেখানের জন্য)। তারপর হলো বীচের আসল মেলা, সন্ধার পর ধীরে ধীরে সবাই বাহির হতে থাকে ব

প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৪৫ – লন্ঠনের আলোয় লেখাপড়া!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ।

ছবি
   ##  A hellojanata.com  Presentation  --  প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৪৫ – লন্ঠনের আলোয় লেখাপড়া!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ।  লন্ঠনের আলোয় লেখাপড়া!! বতর্মান প্রজন্মের কাছে লন্ঠনের বা হারিকেনের আলোয় লেখাপড়া করা কল্পনাতীত। তবে আমরা পড়েছি, সেই শৈশব থেকে কৈশোর পযর্ন্ত। লন্ঠনে নামকরা হরদো গ্লাস ফ‍্যাক্টরীর চিমনি ব‍্যবহার করতাম। সময়টা ১৯৬৮ সাল, তৎকালীন আমাদের মহকুমা শহরে প্রথম বিজলী বাতির আগমন ঘটে। তবে তার আগ পযর্ন্ত আমাদের লন্ঠনের আলোয় পড়াশোনা করতে হয়েছে। লন্ঠনের পরিস্কার আলো পেতে সন্ধ্যার আগেই সেটির চিমনি কাপড় দিয়ে ভালো করে পরিস্কার করে কেরোসিন তেল ভরে নিতে হতো। এখনো মনে পরে কাটা ঘুরিয়ে বাতির আলো কমাতে গিয়ে কতবারই না বাতির ফিতা নীচে ফেলে দিয়েছি। তারপর কেরোসিন তেলে আঙ্গুল চুবিয়ে সেই ফিতা আন্দাজ করে কতই না খোঁজাখুঁজি। আর বিছানার কাছাকাছি পড়ার টেবিল থাকায় মাঝ রাতের বেলায় পড়াশোনা করতে গিয়ে ঘরের ভেতরে বিছানায় কেউ শুয়ে থাকলে তার দিকে লন্ঠনের গায়ে একটা বই হেলান দিয়ে আলোটাকে আড়াল করে দেয়া হতো যাতে তার ঘুমের কোন অসুবিধে না হয়। আবার কেউ শরীরের কোন অংশে ব‍্যথা পেলে কিংবা বড়দের কোমর ব‍্যথায়, ব‍্যথার যায়গায় মাল

চা- ই – শিরিন! লিখেছেন সালমা চৌধুরী ।

ছবি
  ##  A hellojanata.com  Presentation  --  চা-ই–শিরিন! লিখেছেন সালমা চৌধুরী । চা- ই – শিরিন!’ সালমা চৌধুরী ।। সত্যি বলতে কি চা নিয়ে যতো আলোচনাই হোক না কেন, এই “চা- এ -চর্চা”র আবেদন কিন্তু ফুরাবার নয়! চা সবসময় সব আসরের মধ্যমণি। চা পাতার যেমন রয়েছে নানান রকমফের তেমনি চা তৈরি ও চা পানের রয়েছে নানান উপায় ও ভংগিমা। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্নভাবে চা পান করা হয়। স্বয়ং সুকুমার রায় লিখে গেছেন তাঁর বাড়ির চা বৈচিত্র্যের কথা। তাঁর বাড়িতে যতো রকমের বিচিত্র ,খেয়ালী এবং প্রতিভাধর মানুষ ছিলেন, তাদের জন্যে নাকি ততরকম উদ্ভট চায়ের ভিন্ন ভিন্ন লিস্ট থাকতো। সকাল বিকাল গরম ধোঁওয়া ওঠা চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে গপ্পো করাটা বোধহয় সব রসিক বাঙালিরই অন্যতম বিনোদন। তবে চায়ের ব্যাপারে ইরানিরাও কিন্তু কম যায় না। ———————- ফিচার গ্রুপ ~~ আগামী শুক্রবার অর্থাৎ ২৭ মে দেখুন ” : দ্যা পিয়েতা- রেনেসাঁ যুগের মহান শিল্পী মাইকেলেএঞ্জেলো/মিকেলাঞ্জেলোর দ্যা পিয়েতা ” । একটি ‘এমকে ( MK ) ‘সংগ্রহ এবং লিখনি ~~ ফিচার গ্রুপ । ————- শুনেছি ইরানিরা বলে, ” কড়া চায়ের গন্ধে পাগল হয়ে, চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে ঠোঁটই যদি না পোড়ে তবে আর কিসের চা!

Monalisa: মোনা লিসা-লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির মোনা লিসা।পার্ট টু ।একটি এমকে সংগ্রহ ও লিখনি ।

ছবি
   ##  A hellojanata.com  Presentation  --  Monalisa: মোনা লিসা-লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির মোনা লিসা।পার্ট টু ।একটি এমকে সংগ্রহ ও লিখনি ।  মোনা লিসা চিত্রকর্মটি দেখেছেন ।ঠোঁটের কোনে একটু হাসি ? সেই হাসি নাকি একটুক্ষন চেয়ে থাকতে থাকতে আরো একটু ভাঁজ হয় !সতের বৎসর ধরে ছবিটি আঁকতে আঁকতে কি ভাবতেন লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি ? # ভিঞ্চি # আপনি যেদিকেই যান বা অবস্থান নেন না কেন ছবির মোনা লিসা আপনাকে অনুসরন করবে তাঁর চোখ দিয়ে । অনেক প্রশ্ন বা রহস্য আছে ছবিটিকে ঘিরে । এই ভুবন ভোলানো ছবিটিকে সামনে নিয়েই আত্মহত্যা করেছিলেন এক শিল্পী । ফ্রান্সের প্যারিস শহরের শিল্পী লুই মাস্ত্র ১৮০২ সালে ছবিটির কারনে প্যারিসের উঁচু বিল্ডিং থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করেন । মাস্ত্র লাফ দেওয়ার পূর্বে যে সুইসাইড নোট লিখে যান,তাতে লিখে গিয়েছিলেন যে , তিনি মোনা লিসার ছবিটির দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে এ পৃথিবীতে বেঁচে থাকার সাধ হারিয়ে ফেলেছেন । তাই সেই সুইসাইড ! কতো দাম এই চিত্রকর্মটির । এখন এই চিত্রকর্মটির মুলো দশ /বারো কোটি ডলার ।কিন্তু এটি বিক্রয় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ । ফ্রান্সের সরকার মনে করে মোনা লিসা ফ্রান্সের জনগনের সম্পত্তি । আর তাই

Sundorban:এক ভয়ংকর বাঘে মানুষে লড়াইয়ের গল্প-সুন্দরবনের সত্য গল্প - তৌহিদুস সালাম।।

ছবি
   ##  A hellojanata.com  Presentation  --  Sundorban:এক ভয়ংকর বাঘে মানুষে লড়াইয়ের গল্প-সুন্দরবনের সত্য গল্প । তৌহিদুস সালাম । # লেখাটি সংগ্রহ । লেখককে শুভেচ্ছা । Collected . এক ভয়ংকর বাঘে মানুষে লড়াইয়ের গল্প # —————————————————– বৃষ্টি ভেজা রাতে গরম চায়ের সঙ্গে রোমহর্ষক গল্প পড়তে পড়তে হারিয়ে যেতে পারেন গহীন সুন্দরবনের কোনও সরু খালে । অথবা মাছ ধরায় রত এই দুই ভায়ের সঙ্গে। কিন্তু যারাই এ বনে প্রবেশ করেন তাঁরা সকলেই প্রায়শই বিপদ গ্রস্ত ! কেননা জানেন তো ? সুন্দরবনে বাঘ(রয়েল বেঙ্গল টাইগার)বাস করে । এদিকটায় প্রচলিত একটি বাক্য আছে- ” সুন্দরবনে আপনি বাঘের দেখা না পেলেও ‘বাঘ’ কিন্তু আপনাকে দেখছে এখানে প্রবেশের পর থেকেই “। ভীতিকর এক বাক্য । তাছাড়া খেয়াল করে দেখবেন যে কোন ছবিতেই বাঘ চোখ কটমট করে দৃষ্টি হীন ভাবে ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে আছে- এটিও এক বিস্ময় ! নিমাই ও কানাই মন্ডল। মায়ের পেটের দুই ভাই। সুন্দরবনের উপর নির্ভর করেই তাদের জীবন অতিবাহিত হয়। বাড়ি পাথরঘাটা উপজেলার বড় টেংরা গ্রামে। ওদের বাড়ি থেকে সুন্দরবন অনেকটা দূরে। তাই একবার গেলে বেশ কিছুদিন জঙ্গলে থাকতে হয়। আর বাড়ির পাশেই