পোস্টগুলি

Hemanto Mukhoppaddhay:আজ হেমন্ত মুখোপাধ্যায় এর জন্মদিন ।

ছবি
    ##  A hellojanata.com  Presentation  - আজ হেমন্ত মুখোপাধ্যায় এর জন্মদিন । আজ ১৬ জুন বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায় এর ১০২ তম জন্মদিন। গত বৎসর কোভিড-১৯ এর কারণে পালন করা যায়নি তাঁর জন্মশতবর্ষ। ২০২১ সালও সে ভাবেই বিগত । এবার মুম্বাই সহ পশ্চিমবঙ্গ এবং ভারত-বাংলাদেশে ও প্রবাসী বাংলা মহলে পালিত হচ্ছে জনপ্রিয় এই শিল্পীর ১০২ তম জন্মশত বার্ষিকী । এবার পূর্বেই শুরু হয়ে গিয়েছে জন্মশত বার্ষিকী পালনের তোড়জোড় । গত ১২ জুন (২০২২) মুম্বাইএর ‘ম্যাজেস্টি মিউজিক্যাল ইভেন্ট’এ এক অনুষ্ঠানের আয়োজন হয় । প্রধান অতিথি ছিলেন আরেক গুণী শিল্পী অভিনেতা বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়। গায়কের ১০২তম জন্মদিনে গানে গানেই তাঁকে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো হয় । অনুষ্ঠানে ‘ধিতাং ধিতাং বোলে ‘ গানটির সাথে উন্মাতাল হয়ে ওঠে অনুষ্ঠান স্থল । সকলেই গানটির সময় দাড়িয়ে সুর মেলাতে থাকেন । বাঙলা ছবির জগতে হেমন্ত- বিশ্বজিত জুটির কথা কি ভুলতে পারা যাবে ? অনুষ্ঠানে বিশ্বজিত বললেন – হেমন্ত আমাকে’মেজদাদা’ বলে সম্বোধন করতেন । এ এক অপূর্ব স্মৃতিচারনা , এ এক অভূতপূর্ব দর্শক তন্ময়তা ! হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের জন্ম গ্রহন করেন ভারতের বেনারসে ১৯২০ সালের ১

প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৪৮ – বন্ধু জানি না তুমি কেমন আছো!! আকরাম উদ্দিন আহমেদ।

ছবি
   ##  A hellojanata.com  Presentation  -- প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৪৮ – বন্ধু জানি না তুমি কেমন আছো!! আকরাম উদ্দিন আহমেদ। প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৪৮ বন্ধু জানি না তুমি কেমন আছো!! আকরাম উদ্দিন আহমেদ। বন্ধু জানি না তুমি কেমন আছো!! বন্ধু জানি না তুমি কেমন আছো দিনগুলো কিভাবে কাটাও শুধু একবার এসে বলে যাও বন্ধু….বন্ধু…. বন্ধু একটা শব্দ কিন্তু এর গভীরতা অনেক। বন্ধুত্বের কোন হিসাব হয় না। বন্ধুত্বের কোন মাপকাঠি হয় না। বন্ধুরা কখনো ছেলে-মেয়ে হয় না। বন্ধুত্বের কোন জাত নেই, বন্ধুত্বের কোন বয়স নেই। বন্ধু শুধু বন্ধু হয়। বন্ধুরা শুধু একজন অন্য জনের জন্য হয়। বন্ধুত্বের কোনো রঙ নেই। নেই কোন কালো-সাদার ফারাক। যেখানে কে মোটা বা কে চিকন, কে সুন্দর কে অসুন্দর এর হিসেব নেই সেটাই বন্ধুত্ব। যে প্রয়োজনে আপনার বাবা হয়ে আপনাকে আগলে রাখে, ছায়া দেয় আবার প্রয়োজনে আপনার মা হয়ে আপনাকে মমতা দেয়। কখনো আপনার ভাই-বোন হয়ে আপনার সঙ্গে মারামারি করে কিন্তু কখনো একা ছেড়ে যায় না। প্রয়োজনে আপনার প্রিয় মানুষ হয়ে আপনাকে পুরোপুরি আপনার মত করেই বুঝে। সেই আপনার বন্ধু। বন্ধু এমন একটা কাঁধ। যেখানে মাথা রেখে চিন্তা মুক্ত ভাবে মনের কথা বলতে

Wildlife Bird-1:বাংলার পাখী-নীল লেজ সুঁইচোরা-ওয়াইল্ড লাইফ ফটোগ্রাফার ফাতেমা কিবরিয়া লাবণ্য।

ছবি
   ##  A hellojanata.com  Presentation  -- Wildlife Bird-1:বাংলার পাখী-নীল লেজ সুঁইচোরা-ওয়াইল্ড লাইফ ফটোগ্রাফার ফাতেমা কিবরিয়া লাবণ্য। নীল লেজ সুঁই চোরা — ফাতেমা কিবরিয়া লাবণ্য । ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফার । পাখীটির তীক্ষ্ণ নীল রঙ এবং হালকা পাতলা লেজ । আর সে কারনে তার নাম ‘নীল লেজ সুঁই চোরা’ । দক্ষিণ এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন এলাকাতে মৌসুমে বিভিন্ন সময় এদের দেখা যায় । এদের প্রধান খাদ্য পোকা মাকড় । ফড়িঙ,বোলতা,ভীমরুল,মৌমাছি – এগুলো বনে জঙ্গলে উড়তে থাকে । এ গুলোই এই পাখীর প্রধান খাবার । পোকা মাকড় গুলোকে ‘নীল লেজ সুঁই চোরা’রা উড়ে উড়ে বাতাসের থেকে ধরে মুখে পুড়ে নেয়। পরে গলধাকরন করে থাকে । বনে বাদাড়ে আর জঙ্গলে এরা ঘুরতে থাকে খাবারের খোঁজে । দ্রুত গতিতে ছুটে চলে এরা । ‘নীল লেজ সুঁইচোরা’ যেসব এলাকায় থাকে সেইসব এলাকাকে কেন্দ্র করে ছোট ছোট অংশে প্রজনন কার্য সম্পাদন করে। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, এরা নদী উপত্যকা এলাকায় পানির কাছাকাছি খোলা জায়গায় থাকে। নীল লেজ সুঁই চোরা পাখী মে থেকে জুনের ভিতর বাচ্চা দেয় । এরা বালিতে সুড়ঙ্গ করে ঘর বানায় । আর সে ঘরেই তারা ডিম দেয় । সেখানেই তারা ডিমে

এই বাংলায় বারো মাসে তেরো পার্বণ-তার একটি জামাই ষষ্ঠী-সালমা চৌধুরী।

ছবি
  ##  A hellojanata.com  Presentation  --  এই বাংলায় বারো মাসে তেরো পার্বণ-তার একটি জামাই ষষ্ঠী-সালমা চৌধুরী। জামাই ষষ্ঠী ! সালমা চৌধুরী । বারো মাসে তেরো পার্বণ পালন করা বাঙালীর এ যেন এক নিজস্ব উৎসব। সেই মঙ্গল কাব্যের সময় থেকেই জৈষ্ঠ্য মাসের শুক্ল পক্ষের ষষ্ঠী তে এই পার্বণ পালিত হয়ে আসছে। পুরোনো ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায়, সনাতন ধর্মাবলম্বী বাঙালী শাশুড়ী মায়েরা মেয়ে ও জামাইয়ের মঙ্গল কামনায় এই ব্রত পালন করে থাকেন। তবে “জামাই ষষ্ঠী” আসলেই জামাই খাওয়ানোর অনুষ্ঠান কি না সেটাই সন্দেহের ব্যাপার। এ অনুষ্ঠানটিকে বরং নারীদের অনুষ্ঠান বলেই অনুমান করেন অনেকে। বলা হয়ে থাকে, নারীদের অনুষ্ঠান ‘জামিষষ্ঠী’ বা ‘জাময়ষষ্ঠী’ থেকে কালক্রমে “জামাইষষ্ঠী” শব্দটির উদ্ভব। ‘জামি’ শব্দটি অর্থ সধবা বধূ, কুলবধূ বা এয়োস্ত্রী। মূলত সন্তানলাভের জন্য ‘মা ষষ্ঠীর’ ব্রত এটি। আগে নাম ছিল “অরণ্যষষ্ঠী।” বনে গিয়ে তাল পাখার হাওয়ায় মা ষষ্ঠীকে তুষ্ট করা হত তখন। ফলমূল আহার বিধেয় ছিল। এখনকার মতো জামাইদের কিন্তু ভূরিভোজের আয়োজন হত না। মূলত পুরুষতান্ত্রিক সমাজের চাপে প্রাচীন এই লোকাচারটি নাম বদলে “জামাইষষ্ঠী” তে রূপে নিয়েছে। তব

Sundarbon: অনাদিকালের যুদ্ধ – বনবিবি আর দক্ষিন রায়-সুন্দরবনের উপাখ্যান- ম ম রবি ডাকুয়া ।

ছবি
   ##  A hellojanata.com  Presentation  --  Sundarbon: অনাদিকালের যুদ্ধ – বনবিবি আর দক্ষিন রায়-সুন্দরবনের উপাখ্যান- ম ম রবি ডাকুয়া । সুন্দরবনের আশে পাশে হাজারো বনজীবিদের মনে জায়গা করে আছে বনদেবী,যারা পরম ভক্তিতে শ্মরণ করে।আজো বিপদ আপদে পূজা আর্চনার মাধ্যমে পরিত্রান চায়। এখানে আছেন দক্ষিন রায় । সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার দক্ষিন রায়ের ডান হাত আর বাম হাত । দক্ষিন রায়ের আদেশে সুন্দরবনের বাঘ ঝাঁপিয়ে পরে মানুষের উপর । আর বনদেবী বা বনবিবি বা বনমা বা পীর মা সুন্দরবনের ভেতরে জীবিকার অন্বেষণে যাওয়া কাঠুরে,জেলে,মধু সংগ্রহ কারী,বন রক্ষী সকলের জীবনের আর জীবন রক্ষার শেষ আশ্রয় স্থল । সকলেই লুকাতে চান দেবীর শাড়ীর আঁচলের নিচে । এলাকার জীবিকা অন্বেষণকারিরা বনে যান বনবিবির নাম জপতে জপতে , করেন পুজো ,মানতি করেন , করেন সিন্নি চলে আরাধনা , আর তা যে কোন ধর্মের মানুষ হোক না কেন ,মুসলিম ,হিন্দু ।খ্রিষ্টান যে ধর্মের হোক না কেন ! আবার পুজো চলে রাজা দক্ষিন রায়েরও! বহু গভীরতর ঘটনা অঘটন আর দুর্ঘটনার আঁধার এই সুন্দরবনে নানান কথিত লোকজ ও কিংবদন্তি প্রচলিত আছে। ছড়িয়ে রয়েছে মীথ । যা কিনা হাজার বছরের ইতিহাসে আর লোক ক

Art& Artist : মাইকেলএঞ্জেলো’র যত ফ্রেস্কো আর স্থাপত্য-লেখা,সংগ্রহ-এমকে-মুসা কামাল।।

ছবি
     ##  A hellojanata.com  Presentation  --  Art& Artist : মাইকেলএঞ্জেলো’র যত ফ্রেস্কো আর স্থাপত্য-লেখা,সংগ্রহ-এমকে-মুসা কামাল।। # The Temptation of Saint Anthony –মাইকেল এঞ্জেলোর একটি চিত্র ,এটি রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের কিমবেল (Kimbell Art Gelary ) আর্ট গ্যালারিতে । # ইটালির রোম শহরের মাঝেই ভ্যাটিকান সিটি । আলাদা এক দেশ । এ যেন দেশের ভেতরে আর এক দেশ । এখানে আইন আলাদা,চলে ইউরো,আলাদা সংবিধান, আলাদা অর্থ মন্ত্রনালয় । ভ্যাটিকানের জনসংখ্যা ১৫০০-১৯০০ – তারা সবাই নান , ধর্ম প্রচারক,যাজক, ভ্যাটিকানের সুইস গার্ড,অস্ত্রধারী(গোপনে) সুটকোট পরে কাল সানগ্লাস পরা নিরাপত্তা রক্ষী আর স্বয়ং পোপ এবং তাঁর অফিস । এই ভ্যাটিকান সিটি থেকেই পৃথিবীর সকল রোমান ক্যাথিলিক দের পরিচালনা করা হয় । ভ্যাটিকান সিটির মেইন হলের ভেতরে দৃষ্টি নন্দন সিস্টিন চ্যাপেল । এখানেই রয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে বিখ্যাত সব আঁকিয়ে আর স্থাপত্যবিদদের সব আশ্চর্য কর্ম সমুহ- ফ্রেস্কো আর স্থাপত্য সমুহ ।এনাদের মধ্যে মাইকেলএঞ্জেলো , রাফায়েল , বত্তিচেলি প্রমুখ রা অনেকের মতই উল্লেখ যোগ্য । # ভ্যাটিকান সিটি সেকালে রাজা রাজড়া দের প্রাসা