পোস্টগুলি

আকরাম উদ্দিন আহমেদ লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৬ – চোখের আড়াল… # আকরাম উদ্দিন আহমেদ।

ছবি
   ##  A hellojanata.com  Presentation প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৬ – চোখের আড়াল… # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। চোখের আড়াল… গুনী জনেরা বলেন- “কারো চোখের আড়াল হলেই যদি তার মনেরও আড়াল হয়ে যাও, তাহলে তুমি তার মন স্পর্শ করতে পারোনি… মন স্পর্শ করতে পারলে মানুষ কখনো মনের আড়াল হয় না !! অনেকে ব‍্যস্ততার কথা বলেন-ব‍্যস্ততা নয় অবহেলাই প্রিয়জনকে দূরে সরিয়ে দেয়। অবহেলার সম্পর্ক বেশী দিন টিকিয়ে রাখা যায়না। তোমার দু’দিন অনুপস্থিতিতে যে মানুষটা অন্য কাউকে ঠিকই খুঁজে নিতে পারে, তার কাছে আর যাই হোক তোমার মূল্য নেই… অনেকেই সাধারন ভাবে বলেন- চোখের আড়াল তো মনের আড়াল— এটি আবার কোন কোন ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়? চোখ দিয়ে তো আমরা দেখি, আর মন দিয়ে আমরা অনুভব করি। অর্থাৎ চোখ দিয়ে হয় দৃষ্টি, আর মন দিয়ে হয় অন্তর্দৃষ্টি। সময়ের সাথে সাথে বা বয়োবৃদ্ধির সাথে সাথে কর্ণ থেকে চলে যায় শ্রবণ শক্তি, ত্বক থেকে হারিয়ে যায় স্পর্শের অনুভূতি, তেমনি নয়ন থেকেও ক্ষীণ হয়ে আসে দৃষ্টি শক্তি। কিন্তু মানুষের মনের বয়স হয়না। মন তো থাকে চির যুবা। মনে গেঁথে থাকে সেই পঞ্চেন্দ্রিয়ের অনুভূতি। তাই তো মনে রাখার থেকে ভুলে যাওয়া হয়ে ওঠে শক্ত

‘প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৫’ – সড়ক বাতি !! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ।

ছবি
  ##  A hellojanata.com  Presentation ‘প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৫’ – সড়ক বাতি !! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৫ – সড়ক বাতি !! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। সড়ক বাতি !! কে বাবা ল্যাম্পপোস্ট? পথ আগলিয়ে দাঁড়িয়ে আছো! আজ আর কোন মাতাল এভাবে বলবে না। ঊনিশ শতকের শেষের কথা। ঢাকা পূর্ববঙ্গের প্রধান শহর হলেও কলকাতার সাথে দৃশ্যমান ফারাক অনেক। সেই ১৮৫৭ সাল থেকেই কলকাতার রাস্তায় দেখা যায় গ্যাস বাতির ব্যবহার। আর এদিকে রাত নামলে পূর্ববঙ্গের বিস্তৃত জনপদে নেমে আসে অন্ধকার। ঢাকা আর পাঁড়া গা’গুলোকে তখন আলাদা করে আর চেনার উপায় থাকে না। শহরের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় কেরোসিন বাতির ব্যবস্থা থাকলেও সামান্য জোর হাওয়া কিংবা বৃষ্টিতে সে বাতির আয়ু ফুরিয়ে নেমে আসে ঘোর অমানিশা। বিত্তবানদের ঘরে তবু ঝাড়বাতির চল আছে। বাদবাকি সবই চলে হারিকেন, কুপি বাতি আর মোমের আলোয়। টমাস আলভা এডিসনের বিজলি বাতি আবিস্কারের দশ বছর পূর্বে ঢাকা শহরের নাগরিক সুবিধা প্রদানের উদ্দেশ্যে রাস্তায় সড়ক বাতি ব্যবহারের কার্যক্রম শুরু হয় ১৮৬৯ সালে। মিউনিসিপ্যালিটির সভাপতি ও ম্যাজিস্ট্রেট জর্জ গ্রাহামের নির্দেশ অনুযায়ী, সিভিল সার্জন ড.

‘প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৪ – নাগর দোলার দোলা!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ।

ছবি
 ##  A hellojanata.com  Presentation ‘প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৪ – নাগর দোলার দোলা!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৪ – নাগর দোলার দোলা!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। নাগর দোলার দোলা!! নাগরদোলা, নামটি শুনলেই মনের মধ্যে কেমন যেন একটা দোলা লাগে। হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করে সেই ছোটবেলায়। মনে পড়ে যায় গ্রাম বাংলার মেলা, পার্বণ আর নানা স্মৃতি। বাংলাদেশের বিভিন্ন মেলা ও উৎসব বা অনুষ্ঠানে এই নাগরদোলা শিশুদের একটি বাড়তি বিনোদন এনে দেয়। মেলায় নাগর দোলা না থাকলে তা ঐ মেলার পূর্ণতা পায়না। একসময়ে বাংলাদেশের তৎকালীন মহকুমা এবং জেলা সদর গুলোতে প্রতিবছর শীত কালে সরকারি উদ্দোগে “কৃষি স্বাস্থ্য শিক্ষা ও শিল্প প্রদর্শনীর আয়োজন করা হতো। এই প্রদর্শনীর প্রতিটিতে শিশুদের বিনোদনের জন্য নাগর দোলার ব‍্যবস্থা থাকত। বাচ্চারা যখন কোন মেলায় যায় সে যদি কোন নাগর দোলায় না উঠে তাহলে তার বিনোদনের একটি অপূর্ণতা থেকেই যায়। সে কারনে বাচ্চারা বাবা মায়ের কাছে আবদার করে বসে নাগরদোলায় উঠার জন্য । যদিও বাচ্চারা এটিতে উঠতে ভয় পায় । কারন যখন এটি উপর থেকে নিচে নামে তখন মনে হয় নিচে পড়ে গেলো । তখন সবাই একটু ভয় পায় । যদিও বিষয়টি খুব র

‘প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩৩ – বিলুপ্ত প্রায় লাঠি খেলা # আকরাম উদ্দিন আহমেদ।

ছবি
   ##  A hellojanata.com  Presentation বিলুপ্ত প্রায় লাঠি খেলা!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। বিলুপ্ত প্রায় লাঠি খেলা!! লাঠি খেলা একটি ঐতিহ্যবাহী বাঙালি মার্শাল আর্ট–লাঠি খেলা মূলত এক ধরনের আত্মরক্ষামূলক লড়াই–যা ভারত ও বাংলাদেশে অনুশীলন করা হয়। ‘লাঠি খেলা’ অনুশীলনকারীকে ‘লাঠিয়াল’ বলা হয়। এছাড়াও, লাঠি চালনায় দক্ষ কিংবা লাঠি দ্বারা মারামারি করতে পটু কিংবা লাঠি চালনা দ্বারা যারা জীবিকা অর্জন করে, তারা লেঠেল বা লাঠিয়াল নামে পরিচিতি পান। লাঠি খেলার লাঠি দিয়ে আত্মরক্ষা শিক্ষা দেয়া হয়। ব্রিটিশ শাসনামলে অবিভক্ত বাংলার জমিদাররা নিরাপত্তার জন্য লাঠিয়ালদের নিযুক্ত করত। চরাঞ্চলে জমি দখলের জন্য মানুষ এখনও লাঠি দিয়ে তার ক্ষমতা প্রদর্শন করে থাকে। মহররম ও পূজাসহ বিভিন্ন ধর্মানুষ্ঠানে এই খেলাটি তাদের পরাক্রম ও সাহস প্রদর্শনের জন্য খেলা হয়ে থাকে। এই খেলার জন্য ব্যবহৃত লাঠি সাড়ে চার থেকে পাঁচ ফুট লম্বা এবং প্রায়ই তৈলাক্ত হয়। অত্যাশ্চর্য কৌশলের সঙ্গে প্রত্যেক খেলোয়াড় তাদের নিজ নিজ লাঠি দিয়ে রণকৌশল প্রদর্শন করে। শুধুমাত্র বলিষ্ঠ যুবকেরাই এই খেলায় অংশ নিতে পারে। কিন্তু বর্তমানে শিশু থেকে শুরু করে

'প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩০ ' – আমার ঠিকানা তাই বৃদ্ধাশ্রম !! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ।।

ছবি
  ## A hellojanata.comPresentation.  প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ৩০ - আমার ঠিকানা তাই বৃদ্ধাশ্রম!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। আমার ঠিকানা তাই বৃদ্ধাশ্রম!! কেউ বৃদ্ধাশ্রম পরিদর্শন করলে বুঝতে পারবেন যে, নিঃসঙ্গতাও মানুষের ঠিকানা হতে পারে। মানুষ কি আদতে এমন নির্জনতা চায় মনে মনে? আসলে মানুষ নিঃসঙ্গতা ছাড়া আর কীই–বা পায় জীবনে? প্রত্যেকটি মানুষ সে তার নিজের মধ্যে ভীষণ একলা। আর এসব  একলা মানুষেরও কোনো ঠিকানা আছে পৃথিবীতে, ভাবতেই অবাক লাগে। www.  hellojanata.com প্রকৃতির আজব খেয়ালে মানুষ জন্মানোর পর থেকে ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে। পড়ালেখা শেষ করে সে স্বাবলম্বী হয়। তারপর বিয়ে করে সংসার। এর মাঝে বাবা-মায়েরও বয়স কিন্তু বাড়তে থাকে, কমতে থাকে শরীরের শক্তি, অবলম্বন হয়ে পড়ে সন্তানেরা। সংসারের হাল ধরে সকলের দায়িত্ব নেয় বাড়ির ছেলে। কিন্তু কীসের খেয়ালে অতীতের সব স্মৃতি বিলুপ্ত হতে থাকে ছেলের মাথা থেকে! চিন্তায় তখন নতুন আত্মীয় স্বজন, নিজের কেরিয়ার, নিজের ভবিষ্যত। ঘরের মাঝে জায়গা পায় অবলা পশুপাখিও। কিন্তু মস্ত ফ্ল্যাটে জায়গার কমতি পড়ে মা বাবার জন্য। এক সময়ের অবলম্বন মা-বাবা, সময়ের খেয়ালে বোঝা হয়ে পড়ে সন্তানের কাছে। অবশে

'প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ২৯ ' – পুতুল নাচ আমাদের ঐতিহ্য !! !! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ।।

ছবি
   ## A hellojanata.comPresentation.  প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ২৯ - পুতুল নাচ আমাদের ঐতিহ্য !! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। পুতুল নাচ আমাদের ঐতিহ্য !! শিশুরা খেলনা পুতুল নিয়ে খেলতে খেলতেই শুরু হয় তাদের শেখার সময়। শিশু মনে পুতুল বেশ প্রভাব বিস্তার করে। শিশুরা পুতুল খেলতে গিয়ে পুতুলের বিয়ে পযর্ন্ত দিয়ে থাকে। এই শিশুরাই এক সময় মেলায় এই পুতুলের নাচ দেখে বেশ পুলকিত হয়। ছোটবেলায় আমরা মেলায় অনেক পুতুল নাচ দেখেছি। একটা ছোট রঙ্গিন মঞ্চে  যেখানে পুতুলনাচের কারিগর মঞ্চের পেছন থেকে সুতা কিংবা হাতে পুতুলগুলোর নড়াচড়া নিয়ন্ত্রণ করে কণ্ঠে  হারমনিয়াম তবলায় গানের সুরে সুরে গল্প কাহিনী বলে যেতো এবং আমাদের নিয়ে যেত পৌরাণিক কোন কল্প কাহিনীর রাজ‍্যে। তখন আমরা সেই রাজ‍্যে কখনো নিজেকে রাজপুত্র অথবা রাজা ভাবতে শুরু করতাম। এভাবেই আমাদের শিশু মনে পুতুলের একটা প্রভাব পরতো। এই পুতুল নাচ দেখে আমরা বিমোহিত হয়ে যেতাম। www.  hellojanata.com গ্রাম বাংলায় বছরের বিশেষ সময়ে উৎসব আয়োজনে দেখা মিলত পুতুল নাচের। পৌরাণিক কাহিনী, সামাজিক সচেতনতার মতো বিষয়গুলোতে বিনোদনের মাধ্যমে শিক্ষা দিত পুতুল নাচ। ঐতিহ্যবাহী এ ধারাটি এখন বিলুপ্ত প্রায়।

'প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ২৮ ' –ঘুড়ি ও নাটাই!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ।।

ছবি
   ## A hellojanata.comPresentation.  প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ২৭ - !! ঘুড়ি ও নাটাই!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। ঘুড়ি ও নাটাই!! ঘুড়ি ওড়ানো খেলা কেউ খেলেননি একথা বলার লোক হয়তো পাওয়া যাবেনা। আমাদের দেশের সকল শিশু কিশোর, ছেলে মেয়ে আবাল বৃদ্ধ বনিতার ঘুড়ি ওড়ানোর প্রতি একটা দূর্বলতা রয়েই গেছে। ঘুড়ি এক প্রকারের হাল্কা খেলনা, যা সুতা টেনে আকাশে ওড়ানো হয়। পাতলা কাগজের সাথে চিকন কঞ্চি লাগিয়ে সাধারণত ঘুড়ি তৈরি করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের এবং বিভিন্ন উপাদান ও নকশার রংবেরঙের কাগজের ঘুড়ি রয়েছে। বিশ্বজুড়েই ঘুড়ি ওড়ানো একটি মজার খেলা। এছাড়াও বহু দেশে ঘুড়ি ওড়ানোর উৎসব ও প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান প্রভৃতি দেশে ঘুড়ি ওড়ানো একটি বিনোদনমূলক খেলা। বাংলাদেশে, বিশেষ করে পুরনো ঢাকায় পৌষ মাসের শেষ দিন, অর্থাৎ পৌষ সংক্রান্তিতে সাকরাইন উৎসবে ঘুড়ি ওড়ানোর উৎসব পালন করা হয়।  ১৪ জানুয়ারি হল আন্তর্জাতিক ঘুড়ি দিবস।  ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বিশ্বকর্মা পূজার দিন ঘুড়ি ওড়ানোর প্রথা রয়েছে। ঘুড়ির কথা মনে হলে বিশেষ করে শৈশবের কথা মনে পড়ে যায়। লম্

'প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ২৭ ' – ছেলে বেলার দিন গুলো এখন কত দূরে!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ।।

ছবি
   ## A hellojanata.comPresentation.  প্রয়োজনীয়-অপ্রয়োজনীয়’ ২৭ - ছেলে বেলার দিন গুলো এখন কত দূরে!! # আকরাম উদ্দিন আহমেদ। " ছেলে বেলার দিন গুলো এখন কত দূরে!!"  "ছেলে বেলার দিন গুলো এখন কত দূরে আজ আসেনা রাজার কুমার পঙ্খীরাজে চড়ে।" ছেলে বেলায় হেমন্তের এই গান কেন যেন ভীষণ ভালো লাগতো জানতাম না, তখন হয়তো এমনি এমনি শুনতাম। এমনি এমনি গান শুনেই কিনা আজ বুঝতে পারছি এই গানটা আসলে নস্টালজিক অনেক কিছু। www.  hellojanata.com ছেলে বেলা প্রত্যেকের জীবনের একটি মধুর সময়। ছেলে বেলার দিনগুলি ছিল দুরন্তপনা, দুষ্টুমি আর সারাদিন ছোটাছুটি করে দৌড়ে বেড়ানোর এক অন্যতম মুহূর্ত। আমার ছেলে বেলা যেন আজও আমাকে ডাকে। সত্যিই আজও বার বার ফিরে যেতে মন চায় ফেলে আসা সেই ছেলে বেলার দিনগুলিতে। মনে পড়ে অবাধে ঘোরা ফেরা আর খেলে বেড়ানো সেই সব দিনগুলির কথা। আপনিও হয়তবা ছেলে বেলা শব্দ দুটি পড়েই স্মৃতির পাতায় হাতড়াতে শুরু করেছেন ফেলে আসা সেই সোনালী দিনগুলোকে। কার না মনে পড়ে সেই ছেলে বেলার কথা। দিনগুলি এখন শুধুই স্মৃতি হয়ে আছে। ছেলে বেলার সেই বন্ধুদের সাথে জড়িয়ে থাকা স্মৃতি। আজো কাঁদায় ফেলে আসা দিনগুলো।